নিজস্ব প্রতিবেদন: দিল্লির নিজামুদ্দিনে হওয়া তবলিঘি জামাতের সম্মেলন থেকে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন অংশে। দিল্লি, তামিলনাড়ু, তেলঙ্গানায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত লোকের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। এরকম এক পরিস্থিতিতে তবলিঘি জামাতকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুললেন বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-বানচাল বড়সড় নাশকতার ছক, কাশ্মীরে ৪ জঙ্গিকে খতম করল সেনা


টুইটে তসলিমার দাবি, তবলিঘি জামাত একটি ইসলামি কট্টরপন্থীদের আন্দোলন। ১৯২৬ সালে হরিয়ানার মোয়াতে এটি শুরু হয়। উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান, কাজাকাস্তান তবলিঘি জামাতকে নিষিদ্ধ করেছে। এটির সঙ্গে জঙ্গিদের সংস্রব রয়েছে। তবিলিগের বেপরোয়া কাণ্ডকারখানার জন্য বহু মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, হবেনও অনেকে। প্রায় এক শতাব্দী ধরে এরা দুনিয়ায় অজ্ঞতা ও কট্টরপন্থ ছড়িয়ে আসছে। এদের নিষিদ্ধ করা উচিত।




বিতর্কিত লেখিকা আরও লিখেছেন, বিভিন্ন খবর প্রকাশিত হয়েছে, মালয়েশিয়ায় কোভিড পজিটিভি রোগীর তিনভাগের দুই ভাগের সঙ্গেই তবলিঘি জামাতের সংযোগ ছিল। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১ মার্চ পর্যন্ত সেখানে জামাত অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ১৬,০০০ মানুষ অংশ নেন। এদের মধ্যে ১,৫০০ চিন ও দক্ষিণ কোরিয়ায় নাগরিক। বুঝতে পারছি না ভারত সরকার কেন এদের জামাত করার অনুমতি দিল।


আরও পড়ুন-লকডাউনের জেরে দূষণ কমলো নদীতেও; ঝকঝকে পরিষ্কার জল বইছে গঙ্গা-যমুনায়!


উল্লেখ্য, শনিবারই রাজ্যে করোনা আক্রান্তদের একটি হিসেবে দিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল। সেখানে তিনি বলেন, দিল্লি মার্কাজ থেকে বের করে আনা হয়েছিল ২৩০০ জনকে। এদের মধ্যে ৫০০ জনের মধ্যে করোনার উপসর্গ দেখা গিয়েছে। বাকি ১৮০০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। সবার কেভিড-১৯ টেস্ট করা হচ্ছে। ২-৩ দিনের মধ্যে রেজাল্ট এসে যাবে।