নিজস্ব প্রতিবেদন: ঘূর্ণিঝড় ফনিতে ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে বৈঠক করতে চেয়েছিল কেন্দ্র। কিন্তু সেই বৈঠকে যোগ দিতে অস্বীকার করে রাজ্য সরকার। দাবি প্রধানমন্ত্রীর দফতরের। এমনটাই দাবি এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-বিজেপির পোলিং এজেন্টকে বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ, অর্জুন-পুলিস হাতাহাতি


সোমবার ওড়িশায় গিয়ে সেখানে ঘূর্ণঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি বিমানে ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তাঁর সঙ্গে ছিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কও। ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনাও করেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্য সরকারকে ১ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন মোদী।


সোমবার প্রধানমন্ত্রী দফতর সূত্রে ওই সংবাদমাধ্যমের খবর, একই ধরনের বৈঠক পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গেও করতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই বৈঠক করতে চেয়ে প্রধানমন্ত্রী দফতর থেকে রাজ্য সরকারকে চিঠিও লেখা হয়েছিল। কিন্তু নির্বাচনী কাজে রাজ্যের অফিসাররা ব্যস্ত থাকার কথা বলে বৈঠক এড়িয়ে যায় রাজ্য সরকার।



আরও পড়ুন-বলে দিচ্ছেন কত নম্বর বোতাম, ক্যামেরায় ধরা পড়ল নিজে গিয়ে বোতামও টিপছেন যুবক!


উল্লেখ্য, এর আগে এনিয়ে একদফা সংঘাত হয় রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের মধ্যে। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন করে ফণির খোঁজখবর করেছেন কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীকে তিনি ফোন করেননি। বরং ফোন করেছেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠিকে।


রাজ্য সরকার ওই দাবি করলেও প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে ওই দাবি উড়িয়ে দেওয়া হয়। সংবাদমাধ্যম সূত্রে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের খবর, শনিবার ২ বার ফোন করা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। কিন্তু ২ বারই বলা হয় মুখ্যমন্ত্রী জেলা সফরে রয়েছেন। তিনি পরে ফোন করবেন। এরপরই কেশরীনাথ ত্রিপাঠিকে ফোন করা হয়।