নিজস্ব প্রতিবেদন: অন্তর্দেশীয় বিমানে মাঝের আসন যতটা সম্ভব ফাঁকা রাখতে হবে। সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেয়ে দেশের বিমান পরিবহণ সংস্থাগুলিকে এমনি নির্দেশ দিল ডাইরেক্টেরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন বা ডিজিসিএ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-দিল্লিতে ক্যান্সারের চিকিত্সা করাতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত বক্সার ডিঙ্কো সিং


অন্তর্দেশীয় বিমান গত ২৫ মে চালু হওয়ার পরই যাত্রীদের চাপ বাড়ছে বিমানে। ফলে করোনা নিয়ন্ত্রণে যেভাবে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ছিল তা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা। তার পরেও বিমান পরিবহণ সংস্থাগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, এমনভাবে যাত্রীদের সিট দিন যাতে মাঝের আসনটি ফাঁকা থাকে।


এদিকে, যাত্রী চাপ সামলানোর বিষয়টিও মাথায় রাখছে ডিজিসিএ। ডিজিসিএর ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, যাত্রী চাপ সামাল দিতে যদি মাঝের আসনটি কোনও যাত্রীকে দিতেই হয় তাহলে তাঁকে শরীর ঢাকার গাউন দিতে হবে। ওই গাউন হবে কেন্দ্রীয় বস্ত্র মন্ত্রকের অনুমোদিত মান অনুযায়ী। পাশাপাশি ৩ লেয়ারের ফেস মাস্ক ও ফেস শিল্ড দিতে হবে।


আরও পড়ুন-করোনার আবহের মধ্য়েই টানা ৪ বছর 'রেকর্ড' করল কলকাতা! 'আরামের গরম' কাটাল শহরবাসী  


উল্লেখ্য, করোনার এই সংক্রমণের মধ্যেও বিমানের মাঝের আসনে যাত্রী পরিবহণের নির্দেশ দেয় ডিজিসিএ। এনিয়ে মামলা ওঠে সুপ্রিম কোর্টে। গত সপ্তাহে কেন্দ্র ও ডিজিসিএ-কে প্রবল চাপ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। আদালতের পক্ষে থেকে বলা হয়, বিমান পরিবহণ সংস্থাগুলির স্বাস্থ্যের কথা মাথা না রেকে জনগণের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রাখা উচিত। সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাকে আদালতের পক্ষ থেকে বলা হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বসা অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং এটা সরকারের নিজের নিয়মের বিরোধী। এয়ার ইন্ডিয়াকে মাঝের আসনে যাত্রীর আগাম বুকিং নিতে নিষেধ করা হয় আদালতের প থেকে।