নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর স্বামী রবার্ট বঢরার বিরুদ্ধে ওঠা জমি কেলেঙ্কারি অভিযোগের তদন্তে নামছে হরিয়ানা পুলিস। এনিয়ে পুলিসকে প্রয়োজনীয় অনুমতি দিয়ে দিল হরিয়ানা সরকার। একইসঙ্গে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভুপিন্দর সিং হুড়ার বিরুদ্ধেও তদন্তে নামছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-নাথু লায় নাগাড়ে তুষারপাত, আটকে পড়া ২৫০০ পর্যটককে উদ্ধার করল সেনা 


ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধীর জামাতা বঢরার বিরুদ্ধে তদন্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গুরুগ্রামের পুলিস কমিশনার কে কে রাও। শুক্রবার তিনি এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, রবার্ট বঢরার বিরুদ্ধে জমি কেলেঙ্কারির তদন্তের অনুমতি মিলেছে। তদন্ত এখন মাঝপথে।


উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে রবার্ট বঢরা ও ভূপিন্দর সিং হুড়ার বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে জমি কেনাবেচার অভিযোগ ওঠে। এনিয়ে অভিযোগ দায়ের হয় এবছর সেপ্টেম্বর মাসে। বঢরা ছাড়াও অভিযুক্তের তালিকায় রয়েছেন হুড়া ও ডিএলএফ(গুরুগ্রাম)  ওই অভিযোগ বলা হয়েছে, বডরার কোম্পানি স্কাই লাইট হসপিটালিটি গুরুগ্রামের বিভিন্ন জায়গায় জমি কিনেছে। পরে তা বিপুল দামে বিক্রি করে দিয়েছে।


আরও পড়ুন-দশ বছর পর বরফে ঢাকল দার্জিলং, নাথু লায় আটকে পড়েন ২৫০০ পর্যটক  


এদিকে, এনিয়ে অনেক আগেই মুখ খুলেছিলেন সোনিয়া জামাতা। বঢরা বলেন, ‘সাধারণ মানুষের মনোযোগ অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার জন্যই আমার বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে।‘ পাশাপাশি হুড়া বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র করার জন্যই ওই এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।‘


অন্যদিকে, রবার্ট বঢরার বিরুদ্ধে সক্রিয় হয়েছে ইডি-ও। বঢরা ঘনিষ্ট ২ ব্যক্তি দেশের প্রতিরক্ষা চুক্তিতে ঘুষ নিয়েছেন। সেই চুক্তি কী তা অবশ্য এখনও খোলসা করেনি সরকার। ওই অভিযোগের তদন্ত হিসেবে দিল্লিতে বঢরার অফিসে ঢুকে তল্লাসি চালিয়েছে ইডি।