নিজস্ব প্রতিবেদন: হাথরসে দলিত তরুণীর ধর্ষণ ও মৃত্যুর ঘটনার তদন্ত একদিকে এগচ্ছে, পাশাপাশি উঠে আসছে একাধিক দাবি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বুধবারই ইউপি পুলিস দাবি করেছে হাথরসের নির্যাতিতার সঙ্গে অন্তত ১০৪ বার কথা হয়েছে অভিযুক্তের। এবার নির্যাতিতার গ্রাম বুল গহড়ীর প্রধানের দাবি, নির্যাতিতার সঙ্গে মূল অভিযুক্তের বেশ কিছুদিন ধরেই একটা সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। তাতে প্রবল আপত্তি ছিল নির্যাতিতার পরিবারের।


আরও পড়ুন-'তথ্যমিত্র কেন্দ্রে যাবেন না' ঝাড়গ্রামে মমতা


নির্যাতিতার মা পুলিসকে জানিয়েছেন, রাস্তায় আসাযাওয়ার পথে তাঁকে মেয়েকে টোন-টিটকিরি করতো অভিযুক্তরা। এদিকে, গ্রাম প্রধানের দাবি, কথা বলার জন্য নির্যাতিতাকে মোবাইল ফোন দিয়েছিল অভিযুক্তই। ঘটনার দিন নির্যাতিতার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিল অভিযুক্ত। তা দেখে ফেলে নির্যাতিতার পরিবারের লোকজন। রাগের বশে তারাই তাদের মেয়েকে প্রবল মারধর করে। এতেই মৃত্যু হয়েছে নির্যাতিতার।


নির্যাতিতার গ্রামের প্রধান সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, যদি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হয় তাহলে তাদের ফাঁসি দিয়ে দেওয়া হোক। কিন্তু আগে ওদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হোক। সবার নারকো টেস্ট করা হোক। অন্য কারও অপরাধে কেন অভিযুক্তদের কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে!


আরও পড়ুন-টানা দু-দিন তাণ্ডবের পর বনদফতরের বাগে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার


এদিকে, অন্য অনেক দিকও উঠে আসছে। মূল অভিযুক্তের সঙ্গে নাকি নির্যাতিতার পরিবারেরও যোগাযোগ ছিল। তার ভাইয়ের সঙ্গে নাকি কথা হতো অভিযুক্তের। এমনটাই দাবি করেছেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য।