জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: হরিয়ানার নুহ্'তে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ বাধায় বুলডোজার দিয়ে এক শ্রেণির মানুষজনের ঘর ভেঙে দেওয়া হচ্ছিল। জানা গিয়েছে, ৩৫০টি বস্তি এবং ৫০টি পাকা ঘর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টের এক আদেশে তা স্থগিত হয়ে গেল। ডেপুটি কমিশনার ধীরেন্দ্র খাদগাতার কাছে এই বুলডোজার অ্যাকশন বন্ধ করার নির্দেশ যায়। এর মধ্যেই হরিয়ানায় গোষ্ঠীসংঘর্ষে অন্তত ৬ জনের প্রাণ গিয়েছে। ধ্বংস হয়েছে বহু সম্পত্তি। সবচেয়ে বড় কথা নুহ্ ও গুরগাঁওয়ে একটা আতঙ্কের পরিবেশ বিরাজ করছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Rajastha Rape: ধর্ষণের পর কয়লা চুল্লিতে জীবন্ত দগ্ধ মেয়ে, সহমরণ চেয়ে চিতায় ঝাঁপ বাবার!


কিন্তু কেন ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে জনবসতি? স্থানীয় প্রশাসন বলছে, তারা অন্যায় ভাবে অধিকৃত জমি উদ্ধার করছে, পাশাপাশি অবৈধ নির্মাণ ভাঙছে। তাদের এই কাজের পিছনে অন্য কোনও উদ্দেশ্য নেই, নেই কোনও ব্যক্তি-আক্রমণও। যদিও বিরোধীরা তা স্বীকার করেনি। তারা দেখিয়ে দিয়েছে, যাঁদের সেখানে উচ্ছেদ করা হচ্ছে তাঁরা অধিকাংশ মুসলিম।


এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ডেপুটি কমিশনার ধীরেন্দ্র খাদগাতা। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, 'কাউকে টার্গেট করা হয়নি, অবৈধ নির্মাণ ভেঙে ফেলা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠাই আমার লক্ষ্য।'


আরও পড়ুন: Rahul Gandhi: মণিপুর ইস্যুতে অনাস্থার সমর্থনে লোকসভায় বিরোধীদের প্রথম বক্তা রাহুল-ই!


হায়দরাবাদের সাংসদ ওয়েইসি বলেছেন, শান্তি ফেরানোর অর্থ হচ্ছে এক বিশেষ শ্রেণির ঘরবাড়ি ভেঙে ফেলা! সরকার আইনের অপব্যবহার করছে। এবং সুবিধা দেওয়া হচ্ছে, বিশেষ করে তাদেরই যারা কোনও না কোনও ভাবে সংঘ বা বিজেপি'র ঘনিষ্ঠ। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)