নিজস্ব প্রতিবেদন: ১৯৮৪ সালে শিখ বিরোধী হিংসার ফাইল ফের খুলল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের পর দিল্লিজুড়ে হওয়া হিংসার একটি মামলায় জড়িয়ে রয়েছে মধ্যপ্রদেশের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথের নাম। ফলে এবার প্রবল বিপাকে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মধ্যমগ্রাম শুটআউটের নেপথ্যে কি আক্রান্ত তৃণমূলনেতার একসময়ের বন্ধু দলীয় কর্মী ‘ডন’ রাখাল?  


মোট সাতটি মামলা নিয়ে ফের নাড়াচাড়া শুরু করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তার মধ্যে রয়েছে কমলনাথের বিরুদ্ধে হওয়া একটি অভিযোগও। সেখানে প্রত্যক্ষদর্শীরা অভিযোগ করেছেন রাকাবগঞ্জ গুরুদ্বারে হামালার সময়ে দাঙ্গাকারী জনতার মধ্যে ছিলেন তত্কালীনব কংগ্রেস নেতা কমলনাথও।


সাড়ে তিন দশক আগের সেই ঘটনার ব্যাপারে কোনও ব্যক্তি, সংস্থা কিছু জানলে তা জানাতে বলেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। প্রসঙ্গত, ওই ঘটনার রিপোর্ট করেছিলেন সাংবাদিক সঞ্জয় সুরি। তিনিও তাঁর প্রতিবেদনে জানিয়েছিলেন উন্মত্ত জনতার মধ্যে ছিলেন কমলনাথ। তবে এফআইআর-এ নাম না থাকায় ছাড়া পেয়ে যান কংগ্রেস নেতা।



আরও পড়ুন-নিহত দলীয় কর্মীর দেহ চুরি করেছে পুলিস, হাইকোর্টে মামলা করতে চলেছে বিজেপি


শিখ বিরোধী ওই হিংসায় নাম ছিল কংগ্রেস নেতা জগদীশ টাইটেলার ও সজ্জন কুমারেরও। নানাবতী কমিশনের কাছে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে কমলনাথ বলেন, ক্ষুব্ধ জনতাকে শান্ত করার চেষ্টা করছিলেন তিনি। কমিশন জানিয়ে দেয় ওই হিংসার ঘটনায় কমলনাথের জড়িত থাকার কোনও প্রমাণ নেই। তবে সজ্জন কুমার একটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন।