নিজস্ব প্রতিবেদন: আলোচনা নয়, অ্যাকশন। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় নিজেদের খোলনলচেই বদলে ফেলেছে ভারত। বেরিয়ে এসেছে আলোচনায় সমাধানের পথ খোঁজার প্রথাগত ভাবনা থেকে। উরির পর দ্বিতীয় সার্জিক্যাল স্ট্রাইক তারই প্রমাণ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এতদিন দেশে বড় কোনও জঙ্গি হামলা হলে, পাকিস্তানকে কড়া চিঠি পাঠানো, আলাপ-আলোচনা কিংবা রাষ্ট্রসংঘে নালিশ জানানোতেই সীমাবদ্ধ ছিল ভারতের প্রতিবাদের ভাষা। কিন্তু ২০১৮-১৯ ভারত দেখিয়ে দিয়েছে ইটের বদলে পাটকেলের ভাষা তারা রপ্ত করে ফেলেছে। আর এই সত্যিটা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে পাকিস্তানও। আর পুলওয়ামাকাণ্ডের পর এবার চিনকেও পাশে পায়নি ইসলামাবাদ।


আরও পড়ুন- ভারতের এয়ারস্ট্রাইকের পর কোণঠাসা ইমরানের মুখে আলোচনার আর্জি


আমার রক্ত ঝড়লে, আমিও ছেড়ে কথা বলব না। যখন কার্গিল যুদ্ধ হয়, তখন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী বলেছিলেন, কোনওভাবেই যেন LOC না টপকান জওয়ানরা। যখন মুম্বই হামলায় একশ আটাত্তর জনের মৃত্যু, তখনও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসে মদতের অভিযোগ তুলে আর তার প্রমাণ দিয়েই চুপ করে গিয়েছিল ভারত। 


আরও পড়ুন- বিফলে পাক হানা, নিখোঁজ এক ভারতীয় পাইলট, পাক হেফাজতে থাকার দাবি খতিয়ে দেখছে বিদেশমন্ত্রক


এখন এলওসির থেকে ৮০ কিমি ভিতরে ঢুকে স্ট্রাইক করল। সাধারণ নাগরিকের ক্ষতি না করেই পাক জঙ্গি ঘাঁটিতে আঘাত হানল। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় নেমে চারটে পথে হাঁটছে ভারত।


১. জম্মু কাশ্মীরের সন্ত্রাসবাদীদের ওপর আঘাত।


২. বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা


৩. আন্তর্জাতিক ফোরামে পাকিস্তানকে একা করে দেওয়া


৪. এলওসি থেকে ভিতরে ঢুকে শুধু জইশ জঙ্গি ঘাঁটিতে হানা।