নিজস্ব প্রতিবেদন: বৃহস্পতিবার প্রিয়ঙ্কার স্বামী রবার্ট বঢ়রাকে টানা জেরা করেছে ইডি। প্রিয়ঙ্কা গান্ধী রাজনীতিতে আসার পর এই জেরায় এবার বেশ চাপে কংগ্রেস। কিন্তু পরদিনই রাফাল অস্ত্রে সরকারকে চেপে ধরলেন রাহুল গান্ধী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মানুষ বুঝেছে বাংলার স্বপ্ন বিজেপিই পূরণ করবে, সভার আগে বার্তা মোদীর


শুক্রবারই এক ইংরেজি দৈনিকে একটি খবর প্রকাশিত হয়। সেখানে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে রাফাল চুক্তি করার সময় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের পাশাপাশি রাফালের নির্মাতা সংস্থা দাসো-র সঙ্গে কথাবার্তা চালিয়েছিল প্রধানমন্ত্রীর দফতর। এনিয়ে প্রশ্ন তোলেন রাহুল গান্ধী।


রাহুল গান্ধী এদিন বলেন, রাফাল চুক্তিতে নাক গলিয়েছিল খোদ প্রধানমন্ত্রী দফতর। এর কারণ প্রধানমন্ত্রী উদ্দেশ্য ছিল অনিল আম্বানিকে টাকা পাইয়ে দেওয়া। সেটা কম টাকা নয়, তিরিশ হাজার কোটি টাকা। ওই টাকা সেনাদের কল্যাণে কাজে লাগানো যেত পারত। সেই টাকা গিয়েছে আম্বানির ঘরে।


আরও পড়ুন-বিতর্কের মাঝেই মোদীর হাতে উদ্বোধন হচ্ছে জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের


রাহুলের ওই অভিযোগের মধ্যেই উঠে আসে রবার্ট বঢ়রা প্রসঙ্গ। জমি সংক্রান্ত বিষয় ছাড়াও প্রিয়ঙ্কার স্বামীর বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির সন্ধান মিলেছে বিদেশে। অভিযোগ ব্রিটেনে দুটি ফ্ল্যাট রয়েছে বঢ়রার। তার মূল্য ৬০-৭০ কোটি টাকা। এব্যাপারে তদন্ত করছে ইডি। এনিয়ে রাহুল বলেন, রবার্ট বঢ়রা সহ যার বিরুদ্ধে মোদী তদন্ত করতে চান তা করুন। কিন্তু রাফাল নিয়ে ওঠা প্রশ্নের জবাব দিন।