নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে ৩৭০ ধারা বিলোপের পর সক্রিয় এনআইএ। সন্ত্রাসবাদে টাকা জোগান দেওয়ার মামলায় গ্রেফতার নির্দল বিধায়ক ইঞ্জিনিয়ার রশিদ। কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এর আগে ২০১৭ সালে একদফা জেরা করেছিল উত্তর কাশ্মীরের ল্যাঙ্গেট বিধানসভা কেন্দ্রের এই বিধায়ককে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-জম্মু-কাশ্মীর পুনর্গঠন বিলে স্বাক্ষর রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের  


এখনও পর্যন্ত রাজ্যের ৮০০ রাজনৈতিক নেতা ও সমাজকর্মীকে আটক করেছে পুলিস। গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে জেরা করা হচ্ছিল রশিদকে। কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার অভিযোগ, পাকিস্তান থেকে টাকা পেয়ে উপত্যকায় জঙ্গি কার্যকলাপ চালাচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। সেই লেনদের সঙ্গে জড়িত রশিদ।



এনআইএর এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, গ্রেফতার করা হয়েছে রশিদকে। টাকা লেনদেনের প্রমাণ আমাদের হাতে রয়েছে। রাজ্যের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে তিনি টাকা লেনদেন-সহ অন্যান্য যোগাযোগের প্রমাণ রয়েছে। প্রসঙ্গত, গ্রেফতার করা হয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সাবির শাহ, ইয়াসিন মালিক, আয়েশা আন্দ্রাবি ও মাশারাত আলমকেও।


আরও পড়ুন-তৃণমূলের মহিলা সাংসদ ও এক অধ্যাপিকার দলে যোগদানের প্রস্তাবে 'না' বিজেপির    


উল্লেখ্য, কাশ্মীরে পাইকারি ধরপাকড়ে গ্রেফতার রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতি। পিডিপি নেতা নইম আখতারকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। জেকেপিসি নেতা সাজ্জাদ লোনকে বন্দি করে রাখা হয়েছে একটি হোটেলে। সৈয়দ আলি শাহ গিলানিকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। গত ৩০ বছরে এই প্রথম রাজ্যের এত নেতাকে একসঙ্গে পাবলিক সেফটি অ্যাক্টে আটক বা গ্রেফতার করা হল।