নিজস্ব প্রতিবেদন: লাদাখে টানা ৬ মাস টানটান উত্তেজনার পর এবার খুলতে চলেছে সমস্যা সমাধানের রাস্তা!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সংবাদসংস্থার খবর অনুযায়ী সেরকমই এক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে গত ৬ নভেম্বর চুশুলে দুদেশের সেনা পর্যায়ে বৈঠকের পর। জানা যাচ্ছে বেশ কয়েকটি সংঘাতের জায়গা থেকে সেনা সরাতে সম্মত হয়েছে দুদেশ।


আরও পড়ুন-'সবসময় পাশে আছি', মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদ কর্মদক্ষের স্মরণসভায় আশ্বাস শুভেন্দুর


সংবাদসংস্থা এএনআইয়ের দাবি, 'আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই লাদাখের কয়েকটি জায়গা থেকে সরে আসতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। ধাপে ধাপে ওইসব এলাকা থেকে সরে আসার পন্থাপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে এ ব্যাপারে সাবধানে পা ফেলছে ভারত।'


গালওয়ানে ২০ ভারতীয় সেনা নিহত হওয়ার পর দুপক্ষ এলাকায় উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে  আলোচনায় বসেছিল। কিন্ত তা বেশিদূর এগোয়নি। তবে এবারে ট্যাঙ্ক ও অন্যান্য যুদ্ধ সরঞ্জাম সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে কথা হয়েছে বলে খবর। চুশুলে অষ্টম দফার বৈঠকের পর বেশকিছু পদ্ধতিগত সমস্যা নিয়ে কথা শেষপর্যায়ে রয়েছে।


আরও পড়ুন-মায়ানমারের ভোটে রোহিঙ্গারা ব্রাত্যই, ক্ষুব্ধ রাখাইন 


চুশুল বৈঠক নিয়ে গতকাল একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করে ভারত ও চিন। সেখানে বলা হয় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা নিয়ে দুদেশের মধ্য়ে খোলামেলা ও গঠনমূলক আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে যেসব ঐক্যমত হয়েছে তা মেনে চলতে সম্মত হয়েছে দুপক্ষ। এনিয়ে ফের একদফা বৈঠক হবে।


উল্লেখ্য, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা নিয়ে গত ৬ মাস ধরে উত্তপ্ত লাদাখ। ইতিমধ্যেই চিন এলএসির কাছাকাছি ৬০,০০০ সৈন্য মোতায়েন করেছে। একইভাবে  সমান সংখ্যক সেনা ও যুদ্ধাস্ত্র জড়ো করেছে ভারতও।
কয়েক মাসে আগে চিন পূর্ব লাদাখে প্যাংগং লেকের কাছাকাছি এলএসি পার করার চেষ্টা করতেই প্যাংগংয়ের দক্ষিনে একাধিক পাহাড়চূড়া দখল করে নেয় ভারতীয় সেনা। তাতেই চাপে পড়ে যায় চিন।