সংসদে ভাষণ নকলের অভিযোগ, বিবৃতি দিয়ে খারিজ করলেন মহুয়া
মহুয়া আরও জানিয়েছেন, হলোকাস্ট জাদুঘরের ওই পোস্টারে ফ্যাসিবাদের ১৪টি লক্ষণ উল্লেখ করা হয়েছে। তার মধ্যে ৬ লক্ষণ ভারতের জন্য প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়েছে আমার। ওয়াশিংটন মান্থলিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ১২টি লক্ষণের উল্লেখ ছিল।
নিজস্ব প্রতিবেদন: সংসদে নকল করে ভাষণ দেওয়ার অভিযোগে পালটা বিবৃতি জারি করলেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মিত্র। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ খণ্ডন করেছেন তিনি।
বিবৃতিতে মহুয়াদেবী জানিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ওয়াশিংটন মান্থলি পত্রিকায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে লেখা 'প্রতিবেদন চুরি'-র অভিযোগ ভ্রান্ত। তথ্যসূত্র উল্লেখ না করলে 'প্রতিবেদন চুরি'-র অভিযোগ করা যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে তিনি সূত্র উল্লেখ করেছেন। ভাষণে জানিয়েছেন, তাঁর ভাষণ ড. লরেন্স ডাবলু ব্রিটের তৈরি একটি পোস্টার থেকে তৈরি। জার্মানির হলোকাস্ট জাদুঘরে রয়েছে ওই পোস্টার।
হুবহু নকল করে সংসদে ভাষণ, মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ নথিপত্র দিয়ে প্রমাণ করলেন সুধীর চৌধুরি
মহুয়া আরও জানিয়েছেন, হলোকাস্ট জাদুঘরের ওই পোস্টারে ফ্যাসিবাদের ১৪টি লক্ষণ উল্লেখ করা হয়েছে। তার মধ্যে ৬ লক্ষণ ভারতের জন্য প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়েছে আমার। ওয়াশিংটন মান্থলিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ১২টি লক্ষণের উল্লেখ ছিল।
মহুয়া মৈত্রের বিবৃতি
It is with great dismay that I note that some sections of the press are pointing to a January 2017 article in the Washington Monthly ( https://washingtonmonthly.com/2017/01/31/the-12-early-warning-signs-of-fascism/)
which spoke of the early warning signs of fascism in Trump’s America and accusing me of “plagiarising” the same without verifying the facts.
Plagiarism is when one does not disclose one’s source. My source as mentioned categorically in my speech was the poster from the Holocaust Museum created by the political scientist Dr. Laurence W. Brit pointing out the 14 signs of early fascism. I found 7 signs relevant to India and spoke at length about each of them.
The Washington Monthly article also quotes from the same poster and uses 12 of the 14 signs . Early fascism today is a global fear with the advent of right wing national leaders and these principles are equally applicable in many countries today.
This is a clear attempt by the troll army of the BJP and certain media houses owing allegiance to the ruling party to obfuscate the real issues.
My speech came from the heart and every Indian who has shared it did so from their heart. The hits were organic, not BOT controlled. I repeat..”Bandhney mujhey tu aaya hai? Zanjeer badi kya laya hai? “
আসল ইস্যুর থেকে নজর ঘোরানোর জন্য রসিকতা শুরু করেছে বিজেপি। আমার বক্তব্য আমার মনের কথা। যাঁরা আমার ওই ভাষণ শেয়ার করেছেন তাঁদেরও মনে কথা বলতে পেরেছি আমি।