নিজস্ব প্রতিবেদন: তিন ঘণ্টায় দুটি অস্ত্রোপচারের পর বিপন্মুক্ত হয় মন্দসৌরের ৮ বছরের শিশু। চিকিত্সরা যা বলেছেন, তা রীতিমতো শিউরে ওঠার মতো। গণধর্ষণের পর শিশুটির যোনিতে রড ঢুকিয়েছিল আসিফ ও ইরফান। তাতে ছিঁড়ে যায় তার নাড়ি।এমনকি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শিশুটির মলদ্বারও। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ইন্দোরের মহারাজা যশবন্তরাও হোলকর হাসপাতালে চিকিত্সা চলছে আট বছরের নির্যাতিতার। ১৫ নম্বরে ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে সে। চিকিত্সরা জানিয়েছেন, ক্ষত সারতে সময় লাগবে। সংক্রমণ থেকে বাঁচানোই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সপ্তাহখানেক নজরদারিতে রাখতে হবে ৮ বছরের শিশুটিকে। বিপন্মুক্ত হলেও ছোট্ট শরীর যন্ত্রণা চাপ নিতে পারছে না। ইঞ্জেকশন দেওয়ার সময়েও ব্যাথা অনুভব করছে শিশুটি। যন্ত্রণার চোটে নিজের মাকে বলেও ফেলেছে, ''মা আমায় ঠিক করে দাও। নইলে মেরে ফেল।''   


গত মঙ্গলবার স্কুল থেকে ফেরার পথে লাড্ডু খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে ওই শিশুটিকে অপহরণ করে আসিফ ও ইরফান। তাদের গ্রেফতার করেছে পুলিস। আসিফ নির্মাণ শ্রমিক। জেরায় নিজের দোষ স্বীকার করেছে সে। নির্যাতিতার বাবা জানিয়েছেন, ক্ষতিপূরণ চান না তাঁরা। অপরাধীদের মৃত্যুদণ্ডের ব্যবস্থা করতে হবে সরকারকে। ইতিমধ্যেই বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করেছে মধ্যপ্রদেশ সরকার। 


আরও পড়ুন- পঞ্চায়েতের ফল বেরানোর দেড় মাস বাদে ঘুম ভাঙল বিজেপির?