নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনাভাইরাসের মোকাবিলায় দেশজুড়ে ২১ দিনের লকডাউনের ঘোষণা করেছেন নরেন্দ্র মোদী। মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে লাগু হবে লকডাউন। কিন্তু জরুরি পরিষেবাকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। এনিয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। দেখে নিন একনজরে-    


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কী বন্ধ থাকবে? 


কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের দফতর।
বেসরকারি দফতর। 
দোকান ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। 
কারখানা
রেল ও গণপরিবহণ
বিমান পরিষেবা
অটো ও ক্যাব পরিষেবা
ধর্মীয়স্থান
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান


লকডাউনে ছাড়


হাসপাতাল
ওষুধের দোকান
ব্যাঙ্ক ও বিমার অফিস
এটিএম
পেট্রোল পাম্প, সিএনজি স্টেশন
এলপিজি গ্যাসের দোকান
রেশন দোকান
দুধ, সবজির দোকান
বিদ্যুত ও পানীয় জল
পুরসভা, পুর পরিষেবা
প্রিন্ট ও ইলেটট্রিক সংবাদমাধ্যম
বেসরকারি নিরাপত্তারক্ষী পরিষেবা
হিমঘর ও গুদাম
পশুখাদ্যের দোকান
মূলধনী বাজার
ই-কমার্স সাইটের মাধ্যমে খাবার, ওষুধ ইত্যাদির ডেলিভারি
টেলিকম
ইন্টারনেট
কেবল পরিষেবা
তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে গৃহ থেকে কর্ম


অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের উত্পাদন 
অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের পরিবহণ
অন্তিম সত্কারে থাকতে পারেন সর্বাধিক ২০জন


  
লকডাউনে অচল পরিবহণ


প্যাসেঞ্জার, লোকাল ও দূরপাল্লার ট্রেন
বাস, বিমান
অটো
ট্যাক্সি, ক্যাব
গাড়ি, বাইক



মঙ্গলবার মধ্যরাত্রি থেকে ২১ দিনের লকডাউনের ঘোষণা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন,''২১ দিনের লকডাউন না হলে, ২১ বছর পিছনে চলে যাবে দেশ। এক এক ভারতীয়র জীবন, পরিবারকে বাঁচানোই আমার, ভারত সরকারের, রাজ্য সরকারের অগ্রাধিকার। হাত জোড় করে প্রার্থনা করছি, বাড়ির বাইরে লক্ষ্মণরেখা পার করবেন না। ঘরের মধ্যে থাকুন।'' 
 
আরও পড়ুন- ইতালি-আমেরিকার মতো দেশও করোনায় অসহায়, বাঁচার উপায় ধরে থাকা: মোদী