নিজস্ব প্রতিবেদন: নরেন্দ্র মোদীর শপথে যোগ দেওয়ার কথা ছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কিন্তু শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে বিজেপির বিরুদ্ধে রাজনীতি করার অভিযোগ তুলে তা বয়কট করেন মুখ্যমন্ত্রী। যদিও খুব শিগগিরই মুখোমুখি হতে পারেন মোদী-মমতা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


আগামী ১৫ জুন নয়াদিল্লিতে বসতে চলেছে নীতি আয়োগের বৈঠক। ওই বৈঠকেই লোকসভা নির্বাচনের পর প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।


আরও পড়ুন: কংগ্রেস সভাপতিদের তালিকা থেকে সীতারাম কেশরীর নাম বাদ, পরে সংশোধন


নয়াদিল্লির কেন্দ্রীয় সরকারি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, আগামী ১৫ জুন নীতি আয়োগের গর্ভনিং কাউন্সিলের পঞ্চম বৈঠক আয়োজিত হবে। যে বৈঠকের পৌরিহত্য করবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে বসার পর এটাই নীতি আয়োগে মোদীর প্রথম বৈঠক।



নয়াদিল্লির ওই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশের সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রীকে। এছাড়াও আমন্ত্রিত থাকবেন সব রাজ্যের রাজ্যপাল, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের লেফটেন্যান্ট গর্ভনরও। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্য ও সংশ্লিষ্ট সরকারি আধিকারিকরাও নীতি আয়োগের গর্ভনিং কাউন্সিলের বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন বলেও ওই সরকারি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে।


আরও পড়ুন: ভোট ফুরোতেই মুড়োলো বুয়া-বাবুয়ার সম্পর্কও! যাদব ভোট না পেয়ে একা লড়ার ইঙ্গিত মায়াবতীর


গত বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী পদে দ্বিতীয়বার শপথ নেন নরেন্দ্র মোদী। সঙ্গে শপথ নেন তাঁর মন্ত্রীরাও। রাষ্ট্রপতি ভবনের ওই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন দেশ-বিদেশের অতিথিরা। ওই অনুষ্ঠানে সব রাজ্যে ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রীদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।


সেই অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে মোদীর শপথে উপস্থিত থাকার কথা জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু পরের দিন তিনি অনুষ্ঠান বয়কটের ঘোষণা করেন। কারণ, বিজেপি শপথ অনুষ্ঠান ঘিরে রাজনীতি করছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।


আরও পড়ুন: বায়ুসেনার বিমান নিখোঁজ, চলছে তল্লাশি অভিযান


শপথে আরও অনেক মুখ্যমন্ত্রী অনুপস্থিত ছিলেন। এখন দেখার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নীতি আয়োগের বৈঠকে যোগদান করেন কি না!