নিজস্ব প্রতিবেদন: পঞ্জাব (Punjab) কংগ্রেসে (Congress) বড়সড় ধাক্কা। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির (PCC) পদ থেকে ইস্তফা দিলেন নভজ্যোত সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu)। কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi) চিঠি লিখে ইস্তফা দিলেন তিনি। চিঠিতে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী না করাই কি পদত্যাগের কারণ? জল্পনা তুঙ্গে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ক্ষোভ উগরে চিঠিতে নভজ্যোত সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu) লেখেন, পঞ্জাবের ভবিষ্যত নিয়ে কোনদিন আপস করেননি। তবে তিনি কংগ্রেসেই থাকবেন। সিধুর সঙ্গে সংঘাতের জেরে সম্প্রতি কংগ্রেসের (Congress) মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন অমরিন্দর সিং (Amarinder Singh)। তার জায়গায় নয়া মুখ্যমন্ত্রী করা হয় সিধু ঘনিষ্ঠ চরণজিৎ সিং ছানিকে (Charanjit Singh Channi)। যিনি আবার সিধুঘনিষ্ঠ বলেই পরিচিত। 


আরও পড়ুন: Punjab: এবার কি BJP-তে Amarinder? ক্যাপ্টেনের দিল্লি সফর ঘিরে জল্পনা


আরও পড়ুন: By-poll: কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনে নালিশ BJP-র, ভবানীপুরে ৪০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি



সিধুর ইস্তফা দেওয়ার পরক্ষণেই তাঁকে তোপ দেগেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং (Amarinder Singh)। ট্যুইটে তিনি লেখেন, "আমি আগেই বলেছিলাম ওঁর কোনও স্থিরতা নেই এবং উনি সীমান্তবর্তী রাজ্য পঞ্জাবের জন্য যথার্থ নন।"



পঞ্জাব রাজনীতিতে সিধু এবং অমরিন্দরের দ্বন্দ্ব সকলের জানা। দীর্ঘদিন ধরে বাকবিতণ্ডায় জড়ান দুই নেতা। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়েও সিধুকে আক্রমণ করেন অমরিন্দর সিং (Amarinder Singh)। সিধু মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন এমন সম্ভাবনা তৈরি হলে ক্য়াপ্টেন বলেন, "পাক সেনা প্রধান বাজওয়া (Qamar Javed Bajwa) এবং পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan) ওনার বন্ধু। দেশের নিরাপত্তার জন্য উনি বড় বিপদ।" এরপরই দলের বিরুদ্ধে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, "ওনাকে যদি মুখ্যমন্ত্রীর মুখ করা হয় তবে দেশের স্বার্থে তার বিরোধিতা করব।"   


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)