নিজস্ব প্রতিবেদন: বালাকোটে বিমান হামলায় নিহত জঙ্গির সংখ্যা জানতে চেয়েছিল বিরোধীরা। কেন্দ্র এবং বায়ুসেনার তরফে সুস্পষ্ট করে কিছু বলা হয়নি। তবে, বালাকোটে জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবির নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে এল গোয়েন্দা মারফত। কেন্দ্রীয় সংস্থা ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশন (এনটিআরও) জানাচ্ছে হামলার সময় ওই প্রশিক্ষণ শিবিরে ৩০০টি মোবাইলের টাওয়ার শনাক্ত করা গিয়েছে। পাশাপাশি অন্যান্য গোয়েন্দা সূত্রে জঙ্গিদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


মনে করা হচ্ছে, ওই শিবিরে কমপক্ষে ৩০০ জঙ্গি থাকার সম্ভবনা রয়েছে। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি বালাকোটে ভারতীয় বায়ুসেনার হানার পরই সংবাদমাধ্যমে খবর ছড়ায় কমপক্ষে ৩০০ জঙ্গির মৃত্যু হয়। এমনকি মাসুদ ঘনিষ্ঠ ৫ কম্যান্ডারেও মৃত্যু হয়। এর মধ্যে রয়েছে কন্দাহার বিমান অপহরণের অন্যতম চক্রী মাসুদের শ্যালকও। কিন্তু সরকার বা বায়ুসেনার তরফে এমন কোনও বিবৃতি আসেনি।


আরও পড়ুন- সন্দেহজনক ড্রোন বিকানিরের আকাশে, সুখোই ৩০ দিয়ে নামালো ভারত


বিরোধীরা প্রশ্ন তোলেন এয়ার স্ট্রাইকের সত্যতা এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রকাশ করুক সরকার। এ দিন এর উত্তরে ঘুরিয়ে ধানোয়া বলেন, জঙ্গলে যদি বোমা ফেলে আসা হত, তা হলে পাকিস্তান এত চিত্কার করছে? যদিও কিছু ছবি প্রকাশ করে ইসলামাবাদের তরফে জানানো হয়েছিল, ফাঁকা জায়গায় বোমা ফেলা হয়েছিল।


আরও পড়ুন- ‘সাধারণ জ্ঞানে বলে রাফাল থাকলে আরও কড়া জবাব দেওয়া যেত’, রাহুলের ‘অস্ত্রেই’ বিদ্ধ করলেন মোদী


এ দিন বায়ুসেনা প্রধান স্পষ্ট করেন, তাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে সফলভাবে আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে বায়ুসেনা। তিনি বলেন, বায়ুসেনা কখনও নির্ধারণ করে না ভিতরে কত লোক রয়েছে। এমনকি ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ নিয়ে ভাবনা চিন্তা করে না। লক্ষ্যে আঘাত হানতে পেরেছে কি পারেনি সেটাই বিবেচ্য বায়ুসেনার কাছে। সে ক্ষেত্রে তারা সফলভাবে করতে পেরেছে বলে দাবি বায়ুসেনার।