নিজস্ব প্রতিবেদন: নোট বাতিলের পর আকাশ ছুঁয়েছে দেশের বেকারত্ব। তেমনটাই বলছে ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে রিপোর্ট। ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ২০১৭-১৮ বর্ষে দেশে বেকারত্বের হার ছিল ৬.১ শতাংশ। যা গত ৪৫ বছরে সর্বোচ্চ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর রাতে নোটবাতিলের ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এক ধাক্কায় বাতিল হয় দেশের সমস্ত ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট। সরকারের দাবি ছিল, দুর্নীতি ও কালোটাকা রোধে এই পদক্ষেপ নিয়েছিল তারা। বিরোধীদের অভিযোগ, নোটবাতিলের ফলে ভেঙে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। অসংগঠিত ক্ষেত্রে কাজ হারিয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। 


জুলাই ২০১৭ থেকে জুন ২০১৮ পর্যন্ত দেশের বেকারত্বের হার নিয়ে সমীক্ষা চালিয়েছিল NSSO. নোটবাতিলের পর এটাই ছিল দেশের প্রথম বেকারত্ব সমীক্ষা। সেই সমীক্ষার রিপোর্টে জানানো হয়েছে ওই সময় দেশের বেকারত্বের হার ছিল ৬.১ শতাংশ। শেষ ১৯৭২-৭৩ সালে দেশের বেকারত্বের হার এত বেশি ছিল। ২০১১-১২ সালে দেশে বেকারত্বের হার সব থেকে কম ছিল ২.২ শতাংশ। 


চিটফান্ডের টাকা কার মাধ্যমে কোথায় পৌঁছেছে? সিবিআই-এর ম্যারাথন জেরার মুখে মোহতা


সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ২০১৭-১৮ সালে দেশের যুবকদের মধ্যে বেকারত্বের হার ছিল ১৭.৪ শতাংশ। যুবতীদের মধ্যে বেকারত্বের হার ছিল ১৩.৬ শতাংশ। দেশের শিক্ষিত জনসংখ্যার মধ্যে ২০১৭-১৮ সালে বেকারত্বের হার ছিল ১৫.২ শতাংশ। 


কেন্দ্রীয় সংস্থার এই সমীক্ষা রিপোর্টে লোকসভা নির্বাচনের মুখে ফের সুর চড়ানোর সুযোগ পেল বিরোধীরা।