নিজস্ব প্রতিবেদন: ফের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের কাছে দ্বারস্থ হলেন চিদাম্বরমের আইনজীবী কপিল সিব্বল। প্রধান বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চের অযোধ্যা মামলার শুনানির শেষে বিকেল ৪টে পিটিশন তালিকাভুক্তের আর্জি জানাবেন কপিল সিব্বল। দ্বিতীয়বারের জন্য বিচারপতি এন ভি রমনের কাছে দ্বারস্থ হলে কপিল সিব্বলকে জানান, ত্রুটি রয়েছে তাঁদের আবেদনে। জরুরী ভিত্তিতে পিটিশন নথিভুক্ত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালান বর্ষীয়য়ান আইনজীবী কপিল সিব্বল। তিনি বলেন, ত্রুটি শুধরে নেওয়া হয়েছে। পিটিশন নথিভুক্ত করা হোক। এরপর রেজিস্ট্রির আধিকারিককে তলব করেন বিচারপতি রমন। রেজিস্ট্রির তরফে জানানো হয়, লাঞ্চের আগেই ত্রুটি শুধরে নেওয়া হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


আইনজীবী কপিল সিব্বলের আবেদন, তদন্তে পূর্ণ সহযোগিতা করা সত্ত্বেও তাঁর মক্কলের বিরুদ্ধে লুক আউট জারি করা হয়েছে। তাই দ্রুত পিটিশন তালিকাভুক্ত করা জরুরী। জবাবে বিচারপতি রমন বলেন, পিটিশন তালিকাভুক্ত করার ক্ষমতা তাঁর নেই। একমাত্র প্রধান বিচারপতিরই ক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু অযোধ্যা মামলা নিয়ে শুনানিতে ব্যস্ত রয়েছে প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের সাংবিধানিক বেঞ্চ।


আরও পড়ুন- গাড়ির চালক ও আপ্তসহায়ককে নামিয়ে নিজেই গাড়ি চালিয়ে বেপাত্তা হন চিদাম্বরম


সকালে বিচারপতি রমনের এজলাসে চিদাম্বরমের মামলা ওঠে। কিন্তু মামলার শুনানির দিনক্ষণ নির্ধারণের জন্য কপিল সিব্বলদের প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠান তিনি। অযোধ্যা মামলা নিয়ে প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ব্যস্ত থাকায় পিটিশন নথিভুক্ত করার সুযোগ পাননি কপিল সিব্বলরা। এ দিকে সিবিআই ও ইডি যৌথভাবে ক্যাভিয়েট দাখিল করে সুপ্রিম কোর্টে। যাতে তদন্তকারীদের কথা শুনে কোনও রায় না দিতে পারে সুপ্রিম কোর্ট।


আজ সকালে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর বিরুদ্ধে লুক আউট জারি করে ইডি। গতকাল থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না বলে তদন্তকারীদের অভিযোগ। যদিও কপিল সিব্বলের দাবি, ফেরার হওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই। গতকাল সন্ধেয় তাঁর অফিসেই চিদাম্বরম ছিলেন বলে কপিলের দাবি।