নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে সম্ভবত এই প্রথম সংসদে স্লোগান দিতে দেখা গেল। আজ দলের অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে স্লোগান দিলেন। এরপর ওয়াক-আউটও করেন। কংগ্রেসের দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী এ দিন নতুন করে কর্নাটক ইস্যু তুলে ধরেন। কিন্তু অধ্যক্ষ ওম বিড়লা বাধা দিয়ে বলেন, গতকালই এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং বিরোধীদের প্রশ্নের জবাবও দিয়েছেন। সংসদের মর্যাদা রক্ষা করা সবার দায়িত্ব বলে জানান তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


অধ্যক্ষ বাধা দিলে অধীর রঞ্জন চৌধুরী-সহ অন্যান্য কংগ্রেস নেতারা ফ্লোরে নেমে বিক্ষোভ দেখান। প্ল্যাকারও দেখান তাঁরা। এভাবে সংসদে প্ল্যাকার দেখানো যায় না বলে জানান অধ্যক্ষ। রাজনৈতিকভাবে শিকার করা বন্ধ করুন স্লোগান তোলেন কংগ্রেস সাংসদরা। রাহুল গান্ধীকেও গলা মেলাতে দেখা যায়।


আজও কর্নাটকের পরিস্থিতি চরমে। কংগ্রেস নেতা তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া বিজেপিকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে অভিযোগ করেন, এমন অস্থিরতা তৈরির পিছনে হাত রয়েছে অমিত শাহ এবং নরেন্দ্র মোদীর। তাঁদের প্ররোচনায় সরকারকে পঙ্গু করে দেওয়া হচ্ছে। গণতন্ত্র এবং মানুষের রায়ের বিরুদ্ধাচার করছে তারা।


আরও পড়ুন- আগে ১৮ হাজার কোটি টাকা বন্ধক রাখুন, তারপর বিদেশ যান, জেট মামলায় নরেশকে নির্দেশ হাইকোর্টের


সিদ্দারামাইয়ার আরও বিস্ফোরক অভিযোগ, টাকা, ক্ষমতা, মন্ত্রিত্ব দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ভাঙন ধরাচ্ছে সরকারে। বিজেপির এমন পদক্ষেপ যে নতুন নয় তা মনে করিয়ে কংগ্রেস নেতা বলেন, সরকারকে এভাবে পঙ্গু করা অভ্যেসে দাঁড়িয়েছে বিজেপির। তাদের থেকে কংগ্রেস এবং জেডিএস জোট বেশি শতাংশ মানুষের রায়ে সরকারে এসেছে। স্পিকারের কাছে অনুরোধ জানান, দলত্যাগ-বিরোধী আইন এনে কড়া পদক্ষেপ করা হোক। এমনকি ৬ বছর ভোটে লড়ার থেকে নির্বাসিত করা হোক অভিযুক্তদের।