নিজস্ব প্রতিবেদন: রাষ্ট্রপতি শাসনের হুমকি দিয়ে আদতে ঘোড়া কেনাবেচা করতে চেয়েছিল বিজেপি। দলীয় মুখপত্র সামনায় এবার এই ভাষাতেই আক্রমণ শানাল শিবসেনা। আর এসবের মধ্যেই মহারাষ্ট্রে তিনদলের সরকার গঠনের তত্পরতা তুঙ্গে।  রবিবারের মধ্যেই কাটতে পারে অচলাবস্থা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শিবসেনাকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে মুখ্যমন্ত্রিত্ব। সেক্ষেত্রে দুই উপমুখ্যমন্ত্রীর পদ পেতে পারে কংগ্রেস ও NCP। স্পিকারের পদটা যেতে পারে হাতশিবিরে। সেনা অবশ্য ডেপুটি স্পিকারের দায়িত্ব ছাড়তে নারাজ। এই পরিস্থিতিতে মিলিজুলি সরকারে কে হবেন মুখ্যমন্ত্রী, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জোর জল্পনা।


উদ্ধবই কি বসবেন কুর্সিতে, নাকি মসনদ ছাড়বেন ছেলে আদিত্যকে? এখানেই শেষ নয়। কংগ্রেসের চোদ্দ-চোদ্দ-চোদ্দ ফর্মুলায় মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাবেও এখনও সিলমোহর পড়েনি। ষোলো-চোদ্দো-বারোর প্রস্তাব দিয়েছে শিবসেনা। রফসূত্র খুঁজতে রবিবার দিল্লি ছুটছেন শরদ পাওয়ার।  তবে, আজ রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছে না শিবসেনা, কংগ্রেস ও এনসিপি। আজ বিকেলেই রাজভবনে যাওয়ার কথা ছিল তাদের।  রবিবারের এনডিএ বৈঠকেও যাবে না শিবসেনা।



আরও পড়ুন- মহারাষ্ট্রে জোট ভাঙতেই রাজ্যসভায় শিবসেনাকে ঠেলে দেওয়া হল বিরোধী আসনে


সোমবার থেকে শুরু হতে চলেছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে। সংসদের উচ্চকক্ষে সেনার ২ জন সাংসদ রয়েছেন। তাঁদের বিরোধী আসনে ঠাঁই দেওয়া হয়েছে। সঞ্জয় রাউত বলেন,''এনডিএ কোনও একটা দলের জমিদারি নয়। অনেকগুলি দল মিলিত হয়ে জোট করেছিল। তাদের কেউ আছে, কেউ ছেড়ে গিয়েছে।'' বিজেপির নাম না নিয়ে রাউত আরও বলেন, ''বালাসাহেব, অটলজি, প্রকাশ সিং বাদল হাত মিলিয়েছিলেন। সেই এনডিএ-র সঙ্গে আজকের এনডিএ-র আকাশ-পাতাল ফারাক। আজ জানতে পারলাম, সংসদে আমাদের বসার জায়গা বদলে দেওয়া হয়েছে।''