ওয়েব ডেস্ক : সীমান্তে চড়ছে উত্তাপ।  ভারত-পাক চাপানউতোর আজও জারি।  উত্সবের মরসুমে জঙ্গি হানার আশঙ্কায় দেশজুড়ে জারি করা হয়েছে সতর্কতা। ওদিকে, সীমান্ত পার থেকে লাগাতার আসছে দেখে নেওয়ার হুমকি। পাক প্রধানমন্ত্রী, সেনাপ্রধান থেকে জঙ্গি মাস্টারমাইন্ড, সবার গলায় একই সুর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রত্যাঘাতের পর, ভারতের প্রায়োরিটি এখন মজবুত রক্ষণ। সামনে ভরা উত্‍সবের মরসুম। জনসমুদ্র থাকবে পথেঘাটে। এ অতি মোক্ষম সুযোগ হতে পারে জঙ্গিদের সামনে। কোনওভাবেই যাতে নাশকতার ছায়া না পড়ে এজন্য তত্‍পর নয়াদিল্লি। শুক্রবারই দেশজুড়ে বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে কেন্দ্র। জঙ্গি নাশকতা রুখতে নিরাপত্তা কঠোর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সব রাজ্যকে। সীমান্তবর্তী জম্মু কাশ্মীর, রাজস্থান, পঞ্জাব সহ অন্য রাজ্যের জন্য ইতিমধ্যে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সীমান্ত এলাকার গ্রামগুলি থেকেও সরানো হচ্ছে বাসিন্দাদের।  


ভারতের প্রত্যাঘাতের ধাক্কায় বেসামাল পাকিস্তান এখন ব্যস্ত হুঙ্কারবাজিতেই। এক্ষেত্রে এক লাইনে দাঁড়িয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে জঙ্গি নেতা। এদিন নওয়াজ শরিফ বলেন, 'পাকিস্তানের দিকে খারাপ নজর দিতে দেওয়া হবে না কাউকেই। পাকিস্তানেরও ক্ষমতা রয়েছে সার্জিকাল স্ট্রাইকের।' এক কদম এগিয়ে পাক সেনা প্রধানের সরাসরি হুঙ্কার, 'ভারতকে যোগ্য জবাব দেওয়া হবেই।' মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজ সইদও পিছিয়ে নেই। তার টার্গেটে জি মিডিয়াও। টানা কভারেজ, সাহসী সাংবাদিকতা নাপসন্দ জঙ্গি নেতার। 'দেখিয়ে দেওয়া হবে আসল সার্জিকাল স্ট্রাইক কী!' হুঁশিয়ারি সইদের।


অন্যদিকে এদিনও বিনা প্ররোচনায় ফের নিয়ন্ত্রণ রেখায় সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন করে পাক সেনা। জম্মু-কাশ্মীরের আখনুর সেক্টরই হোক বা সোপিয়ানের কাছে কুলগাঁও। টার্গেট ছিল ভারতীয় বাহিনী। তবে মিলেছে যোগ্য জবাবও।


আরও পড়ুন, পাকিস্তানের হাতে আটক জওয়ান চান্দু বাবুলালকে ফেরাতে তত্পর ভারত


'প্রমাণ লোপাট করতে এবার জঙ্গিদের দেহ সরাচ্ছে পাকিস্তান'