নিজস্ব প্রতিবেদন: আমজনতার জন্য রেলে বড়সড় কোনও ঘোষণা করতে পারল না কেন্দ্র। বরং খানিকটা বেসরকারি করনের দিকেই খানিকটা ঝুঁকল সরকার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ঘোষণা করেন, তেজসের মতো আরও এক্সপ্রেস ট্রেন চালানো হবে। দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলির কথা মাথায় রেখে ওইসব ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে সরকার।


আরও পড়ুন-LIC-র শেয়ার বাজারে ছাড়ার ঘোষণা হতেই হুড়মুড়িয়ে পড়ল সেনসেক্স


দেশের রেলপথের একটি বিরাট অংশে বৈদ্যুতিকরণ এখনও হয়নি। নির্মলা সীতারামন ঘোষণা করেন, দেশে ১১,০০০ কিলোমিটার পথে বৈদ্যুতিকরণ করা হবে।  তবে রেলের ভাড়া বাড়ানোর কথা নেই অর্থমন্ত্রীর মু্খে। রেলের ৫০ শতাংশ আয় আসে স্লিপার ক্লাসের ভাড়া থেকে। ফলে রেলের উন্নয়ণের কথা ঘোষণা করা হলেও সেই টাকা কোথা থেকে আসবে সেটাই এখন প্রশ্ন।



ইতিমধ্যেই  ট্রেনের একাংশ বেসরকারি হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। চালানো হচ্ছে বিলাসবহুল ট্রেন। এবার সেই তেজসের মতো আরও ট্রেন চালানোর কথা জানাল কেন্দ্র।  পাশাপাশি পিপিপি মডেলে সাজানো হবে দেশের ৪ রেল স্টেশনকে।  মুম্বই ও আহমেদাবাদের মধ্যে চালানো হবে হাইস্পিড ট্রেন।


আরও পড়ুন-চাষে রাসায়নিক ব্যবহারে রাশ, কৃষিপণ্য পরিবহণের জন্য দেওয়া হবে এসি কোচ: সীতারামন 


কৃষিক্ষেত্রের উন্নতির জন্য রেলকে জোড়ার কথা ঘোষণা করল কেন্দ্র।  বাজেট বক্তৃতায় নির্মলা সীতারামন ঘোষণা করেন, পিপিপি মডেলে চালানো হবে কিষাণ রেল।  কৃষিপণ্য পরিবহনের জন্য চালানো হবে বিশেষ ট্রেন। সেখানে থাকবে বিশেষ এসি কামরা। রেল লাইনের পাশে সংস্থার জমিতে বসানো হবে সোলার প্যানেল।  আগামী কয়েক বছরে দেশে ১১৫০ ট্রেন চালানো হবে পিপিপি মডেল।  ২০২৩ সালের মধ্যে দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেস ওয়ের কাজ শেষ হয়ে যাবে।