বয়সের ভারে অনিশ্চিত ভাগ্য, টিকিট পাওয়া নিয়ে জল্পনা বিজেপির অন্দরে
তাঁর বয়স ৯১। এ বারে আর ভোটে লড়ছেন না লৌহমানব এলকে আডবাণী। তাঁর কেন্দ্র গান্ধীনগর থেকে দাঁড়াচ্ছেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ।
৭৬ বছর বয়সী নৈনিতাল কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ ভগত্ সিং খোসিয়ারিকেও টিকিট দেওয়া হয়নি এ বারে।
উত্তরখণ্ডের পৌরি লোকসভা কেন্দ্র থেকে জিতে আসা ৮৫ বছরের সাংসদ বিসি খান্দুরিও নির্বাচনে লড়ার সুযোগ পেলেন না।
প্রবীণ বিজেপি নেতা শান্তা কুমার নির্বাচনে না লড়ার কথা নিজেই জানিয়েছেন। ৮৪ বছর বয়সী ওই সাংসদের কেন্দ্র ছিল হিমালচল প্রদেশের কাংগরা।
তবে এখনও মুরলী মনোহর যোশীর বিষয়ে স্পষ্ট নয় বিজেপির অন্দরে। তাঁর বয়স এখন ৮৫ বছর। নিয়ম অনুযায়ী আডবাণীর মতো ভোটে লড়ার বাইরে থাকতে পারেন তিনি।
শোনা যাচ্ছে ইন্দওর থেকে টিকিট পেতে পারেন লোকসভার অধ্যক্ষ তথা প্রবীণ বিজেপি নেত্রী সুমিত্রা মহাজন। তাঁর বয়স এখন ৭৬ বছর।
জানা যাচ্ছে, ঝড়খণ্ডের ৮৪ বছর বয়সী বিজেপি নেতা করিয়া মুণ্ডাকেও বসানো হতে পারে।