বাজি বিক্রি না হলে খাবার জুটবে না, দীপাবলির মুখে নিষেধাজ্ঞায় চিন্তিত ব্যবসায়ীরা
নিজস্ব প্রতিবেদন: দীপাবলির মুখে আতসবাজিতে নিষেধাজ্ঞার পক্ষে জোর সওয়াল। মহামারীতে বিপদ বাড়াতে পারে বাজির এই বাড়তি দূষণ। তরতরিয়ে বাড়তে পারে মৃত্যুহার। এই আশঙ্কায় বাজি-বন্ধের দাবিতে চিঠি পাঁচ চিকিত্সক সংগঠনের।
একই দাবি পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞানমঞ্চের। আতসবাজি বন্ধের দাবিতে আদালতে কড়া নেড়েছে আইনজীবীদের একাংশ। বাজিমুক্ত কালীপুজোর আর্জি জানাচ্ছে সরকারও! কোভিড-আবহে বাজিবন্ধের সওয়াল।
এবারের দিওয়ালিতে আতসবাজি পুড়ুক চাইছে না সরকার। কোভিড পরিস্থিতিতে বিপদের কথা মাথায় রেখেই সরকারের অনুরোধ, বাজি বন্ধ থাকুক এই বছর। কিন্তু কোথায় কী? নুঙ্গিতে দিব্যি বিক্রি হচ্ছে বাজি। অনেকেই রুটি রুজির প্রশ্ন তুলছেন।
দীপাবলিতে বাজি না পোড়ানোর জোর সওয়াল। বিভিন্ন জায়গাতেই মানুষ বলছেন, করোনার কথা মাথায় রেখে এবার বাজিতে না আমজনতার। আতসবাজিতে নিষেধাজ্ঞার পক্ষে জোর সওয়াল উঠেছে।
সরকার করোনা আবহে বাজি না ফাটানোর আর্জি জানিয়েছে। আদলতে মামলা হয়েছে। কিন্তু গোটা বাংলায় বাজি ব্যাবসার টার্ন ওভার প্রায় সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা । বাংলার একত্রিশ লাখ মানুষ এই ব্যাবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে যুক্ত। এই অবস্থায় বাজি ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেলে বিপুল ক্ষতির আশঙ্কায় ব্যবসায়ীরা।