পঞ্চায়েত পরীক্ষায় একশোয় একশো পেলেন তৃণমূলের এই ১০ নেতা
অনুব্রত মণ্ডল (বীরভূম ৪২) – ভোটের আগেই জেলা পরিষদ বিরোধী শূন্য করে ফার্স্ট বয়ের তকমা দখল করেছেন কেষ্ট।
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (উত্তর ২৪ পরগনা ৫৭) – এক সময়ের বাম তালুকে এবার কেবলই ঘাসফুলের দাপট।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা পরিষদকে (৮১) বিরোধী শূন্য করে ফুলমার্কস পেয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি সুব্রত বক্সি।
হুগলি জেলা পরিষদও (৫০) এবার বিরোধী শূন্য। আর এই অসাধ্য সাধনের নেপথ্য নায়ক জেলার তৃণমূল সভাপতি তপন দাশগুপ্ত।
জলপাইগুড়ির দায়িত্ব পেয়েই ঘাসফুল ফুটিয়েছেন যুবনেতা সৌরভ চক্রবর্তি। এখানেও জেলা পরিষদ বিরোধী শূন্য (জলপাইগুড়ি- ১৯)।
সিপিআই(এম)-সহ বামেরা একেবারে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে গিয়েছে বাঁকুড়ায়। জেলা পরিষদে ফোটেনি পদ্মও। এই জয়ের সিংহভাগ কৃতিত্বের দাবিদার জেলা সভাধিপতি অরূপ খাঁ।
এবারের পঞ্চায়েতে একসময়ের লালদূর্গ একেবারে ভেঙে চুরে তছনছ। বিরোধী শূন্য বর্ধমান পূর্ব (৫৮)। তৃণমূলের এই ফলে কৃতিত্বের দাবিদার জেলা সভাপতি তথা রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ।
নবগঠিত বর্ধমান পশ্চিমও এবার একেবারে বিরোধী শূন্য। জেলাপরিষদের ১৭ টি আসনের মধ্যে ১৭ টিতেই জয়ী শাসক দল। এই জেলায় দলের ব্যাটন ধরে যুগ্ম কৃতিত্বের দাবিদার ভি শিবদাসন এবং জিতেন্দ্র তিওয়ারি।
পশ্চিম মেদিনীপুরে (৫১) বিরোধী নিশ্চিহ্ন করে ‘নায়ক’ জেলার তৃণমূল সভাপতি অজিত মাইতি।
পূর্ব মেদিনীপুর (৬০) বরাবরই তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি। এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনেও এই জেলার অধিকার নিয়েছে অধিকারীরা।