তিন সপ্তাহেই বন্ধুত্ব শেষ! নরেন্দ্র মোদিকে `আনফলো` করল হোয়াইট হাউস
মাত্র তিন সপ্তাহ আগেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে টুইটারে ফলো করতে শুরু করেছিল হোয়াইট হাইস। রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ও প্রধানমন্ত্রীর দফতরকেও ফলো করতে শুরু করেছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের দফতর। কিন্তু হঠাত্ করেই সব কটি অ্যাকাউন্ট আনফলো করল হোয়াইট হাউস।
ওয়াশিংটন ডিসিতে ভারতীয় দূতাবাসের অ্যাকাুন্ট ফলো করা শুরু করেছিল মার্কিন প্রেসিডেন্টের দফতর। কিন্তু একসঙ্গে সব কটি অ্যাকাউন্টকে আনফলো করল হোয়াইট হাউজ। কারণ অজানা।
হোয়াইট হাউস ফলো করে এমন অ্যাকাউন্ট—এর সংখ্যা ছিল ১৯। এখন তা কমে ১৩। ১০ এপ্রিল মোদি, কোবিন্দ, পিএমও অফিসের অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট ফলো করতে শুরু করেছিল হোয়াইট হাউস। কিন্তু বন্ধু্ব বেশি দিন টিকল না।
করোনায় চিকিত্সায় হাইড্রক্সিক্লরোকুইন নিয়ে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু মোদীর বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণে সেই সমস্যা আখেরে শান্তিপূর্ণভাবেই সমাধান হয়। যদিও ডোনাল্ড ট্রাম্প বারতের কাছে ওষুধ চেয়েছিলেন হুমকির সুরে।কিন্তু মোদী একই পথ অবলম্বন করেননি।
তা হলে বন্ধুত্বে ফাটল ধরার কারণ কী! ডোনাল্ড ট্রাম্প তো ভারতকে বন্ধু রাষ্ট্র বলে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। বন্ধু নরেন্দ্র মোদীকে হাইড্রক্সিক্লরোকুইন রফতানির জন্ৎ ধন্যবাদ দিয়েছিলেন তিনি। তা হলে হলটা কী!