নিজস্ব প্রতিবেদন: অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে কলকাতায় নতুন ইনিংস শুরু করলেন খালিদ জামিল। মোহনবাগানের কোচ হওয়ার অফারটা অনেকটা নতুন বছরের গিফটের মতই পেয়েছিলেন মুম্বইকর। ইস্টবেঙ্গল থেকে চাকরি যাওয়ার পর কার্যত বসেই ছিলেন। হঠাত্ করেই বাগান কর্তাদের ফোন পান। সময় নষ্ট করেননি এক মুহুর্ত। সোমবারই ভোরেই কলকাতায় চলে আসেন। কেননা কলকাতায় যে অনেক কিছু প্রমাণ করার আছে তার। ইস্টবেঙ্গলকে অনেক প্রত্যাশা নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু সেই পর্বে একের পর এক বিতর্কে জড়ান। মোহনবাগানের হট সিটে বসে খালিদ স্বীকার করছেন মানুষ মাত্রই ভুল করে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- নতুন বছরের প্রথম জয় ইস্টবেঙ্গলের


বুধবারই প্রথম পরীক্ষা আই লিগ জয়ী কোচের। যুবভারতীতে মিনার্ভার বিরুদ্ধে নামছে সবুজ-মেরুন। মঙ্গলবার অনুশীলনে নামার আগে সোনি-ডিকাদের সঙ্গে আলোচনা সেরে নেন খালিদ জামিল। মরসুমের মাঝপথে দায়িত্ব নিতে হয়েছে। আই লিগে মোহনবাগানও ভাল জায়গায় নেই। তাই নতুন দায়িত্বকে চ্যালেঞ্জ হিসাবেই নিচ্ছেন খালিদ।


আরও পড়ুন- ধোনিকে টপকে ৪৬ বছর পর ফারুক ইঞ্জিয়ারকে ছুঁলেন ঋষভ পন্থ


ইস্টবেঙ্গলে তাঁর নাম হয়ে গেছিল তুকতাক কোচ। সেই তকমাটা বোধহয় এখনও গা থেকে ঝেড়ে ফেলতে পারেননি খালিদ। নিজে মাঠে নামলেন সকাল দশটায়। সোনিরা নামলেন দশটা দশটা। মাঠের এক কোণে চলল অনুশীলন। ইস্টবেঙ্গলে থাকাকালীন খালিদের ট্রেডমার্ক ছিল ফুটবলারদের সঙ্গে ম্যারাথন বৈঠক। বাগানেরও সোনিদের সঙ্গে আলাদা করে চলল খালিদের বৈঠক। লাল-হলুদে সাফল্য পাননি। ছাড়তে হয়েছিল কলকাতা। নতুন বছরে লাইফলাইন পেয়েছেন। এবার চাকা ঘোরানোর চ্যালেঞ্জ খালিদ জামিলের।