নিজস্ব প্রতিনিধি: বাইশ গজে ২৪ বছরের বর্ণাঢ্য কেরিয়ার। ৩৪ হাজারের ওপর আন্তর্জাতিক রান ও ১০০ সেঞ্চুরি তাঁর ঝুলিতে! এজন্যই তিনি 'ক্রিকেট ঈশ্বর'। সচিন তেন্ডুলকরের (Sachin Tendulkar) রেকর্ডের পরিসংখ্যানের মতোই রয়েছে তাঁর চোট-আঘাতের বিরাট ইতিহাস। যদিও থামেননি মাস্টার ব্লাস্টার। এই নিয়েই লড়ে গিয়েছেন তিনি। তবে সম্প্রতি কিংবদন্তি সচিন  জানালেন, তিনি ভাঙা পাঁজর নিয়েই খেলে গিয়েছেন দিনের পর দিন, এমনকী চোটের কথা জানতেনও না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

'আনঅ্যাকাডেমি'কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সচিন বলছেন, "২০০৭ সালে আমার পাঁজরে চোট লেগেছিল। আমরা তখন পাকিস্তান সফরে ছিলাম। শোয়েব আখতারের প্রথম ওভারেই বল এসে আমার পাঁজরে লাগে। ভয়ঙ্কর যন্ত্রণা হয়েছিল। এক-দেড় মাস আমার কাশতে পারতাম না, শোয়ার সময়ে পেটে লাগত। কিন্তু এই নিয়েই খেলা চালিয়ে গেছিলাম। নিজের মতো করে চেস্ট গার্ড ডিজাইন করেছিলাম। পাকিস্তানের মাটিতে চোট লাগার পরেও সিরিজের বাকি চারটি ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ খেলেছিলাম। এরপর অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে পুরো ভিবি সিরিজ খেলি। সিরিজের শেষের দিকে আমি কুঁচকিতে চোট অনুভব করতে থাকি। ভারতে ফিরে পুরো শরীর স্ক্যান করাই। তখন ডাক্তার আমার চোটের কথা বলেছিলেন।"


আরও পড়ুন: Sandpaper Gate Scandal 2018: ফের মাথাচাড়া দিয়েছে বল বিকৃতি কাণ্ড! কে কী বলছেন?


সচিন বলছেন ডাক্তারকে নিজে থেকে তিনি চোটের কথা জিজ্ঞাসা করেননি। ডাক্তারই তাঁকে অজানা চোটের কথা বলেন। সচিন জানান, "সামনেই আইপিএল শুরু হওয়ার কথা ছিল। আমি ঠিক সময়ে সেরে উঠতে পারিনি। প্রথম সাতটা ম্যাচও খেলা হয়নি। ডাক্তার আমায় বলেছিল যে, আমার কোনও এক সময় পাঁজর ভেঙেছিল।"