নিজস্ব প্রতিবেদন - এবার দিন-রাতের টেস্টের জন্য ব্যবহৃত পিঙ্ক বলের চকচকে ভাব কমানোর কাজ শুরু করে দিল বল প্রস্তুতকারক সংস্থা এসজি। পিঙ্ক বলে বোলারদের একটা বাড়তি অ্যাডভান্টেজ থাকে। এই অতিরিক্ত সুবিধা কমানোর জন্যই এক নতুন পদ্ধতির সাহায্যে বলের চকচকে ভাব কমানো হচ্ছে বলে জানানো হয় প্রস্তুতকারক সংস্থার পক্ষ থেকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এসজি-র মার্কেটিং ডিরেক্টর পরস আনন্দ বলেন, এই পরীক্ষা যদি সফল হয় তাহলে ব্যাট-বলের মধ্যে সমান লড়াই দেখা যাবে। দিন-রাতের টেস্টকে আরও আকর্ষণীয় করার জন্যই এই চেষ্টা তা বোঝাই যায়। আহমেদাবাদে সদ্য সমাপ্ত ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের তৃতীয় টেস্ট পিঙ্ক বলে খেলা হয় ও ২ দিনেরও কম সময়ে ম্যাচ শেষ হয়ে যায়। এই নিয়ে তীব্র অসন্তোষ শুরু হয়ে যায় ইংল্যান্ড শিবিরে। আসরে নামেন প্রাক্তন ক্রিকেটাররা।


এসজি, ভারতীয় বোর্ডের সরকারি বল সরবরাহকারি সংস্থা তৃতীয় টেস্টের পরেই বলের প্রস্তুতিতে বদল আনার জন্য তৎপর হয়ে পড়েছে। তৃতীয় টেস্টের পিচ স্পিনার সহায়ক হলেও বেশীরভাগ ব্যাটসম্যানই সোজা বলে আউট হয়েছেন। ম্যাচের পর অধিনায়ক বিরাট কোহলি বলেন, ৩০ টির মধ্যে ২১টি উইকেটই সোজা বলে গিয়েছে। পিঙ্ক বলে ব্যাটসম্যানরা স্কিড করে যাওয়া বল খেলতে পারেননি।


একটি সর্বভারতীয় ইংরেজী দৈনিককে পরস আনন্দ জানান যে বলের চকচকে ভাব কমানোর কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে, নতুন পদ্ধতির মাধ্যমে এই কাজ হচ্ছে বলে জানান তিনি। পিচে পড়ার পর বলের গতি কমানোর জন্যই এই প্রচেষ্টা তাও জানান তিনি।