নিজস্ব প্রতিবেদন-  ''তুমি প্লিজ অনুষ্কাকে ডিভোর্স দিয়ে দাও।'' ওয়েব সিরিজ পাতাললোক দেখার পর বিরাট কোহলির কাছে এমনই দাবি জানিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের লোনির বিজেপি বিধায়ক নন্দকিশোর গুরজার। লকডাউনে পাতাললোক হইচই ফেলেছিল। বিতর্কও সৃষ্টি হয়েছিল অনুষ্কা শর্মা প্রযোজিত এই ওয়েব সিরিজ কেন্দ্র করে। বিজেপি বিধায়ক অনুষ্কা শর্মার নামে পুলিসে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। অনুমতি না নিয়েই তাঁর ছবি দেখানো হয়েছে ওয়েব সিরিজে। এমনই অভিযোগ করেছিলেন তিনি। তিনি আরও দাবি করেছিলেন, এই ওয়েব সিরিজে মাত্রাতিরিক্তি হিংসা দেখানো হয়েছে। তবে সবশেষে বিজেপি বিধায়কের বিরাটের কাছে অদ্ভুত দাবি ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। আর এবার বিরাট ও অনুষ্কার বিবাহবিচ্ছেদের গুজবে কেঁপে উঠল সোশ্যাল মিডিয়া।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

#VirushkaDivorce ট্রেন্ড ছড়াতে শুরু করে আচমকাই। অনেকেই কিছু না জেনে, না বুঝে স্রোতে গা ভাসাতে শুরু করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় কুপ্রভাব কাকে বলে, তা আরও একবার চোখে আঙুল তুলে দেখিয়ে দিল এই ভুয়া ট্রেন্ড। কোহলি ও অনুষ্কার পার্টনারশিপ বেশ শক্তপোক্ত। সেটা তাঁদের শরীরী ভাষা দেখলেও বোঝা যায়। আর তাঁদের সম্পর্কে চিড় খাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই তৈরি হয়নি। কিন্তু কেউ একজন সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভুয়া ট্রেন্ড ছড়াতে শুরু করেন। তার পরই এই ট্রেন্ড ভাইরাল হতে শুরু করে। মূলত শুক্রবার রাত থেকেই ছড়াতে থাকে এই হ্যাশট্যাগ পোস্ট। শনিবার সকাল পর্যন্ত চলতে থাকে। এর আগে বিজেপি বিধায়ক নন্দকিশোরের আজব দাবি সত্ত্বেও এমন কোনো ট্রেন্ড ছড়ায়নি। তা হলে আচমকা এখন কেন এমন গুজব ছড়াতে শুরু করল! তা অবশ্য জানা যায়নি। 


আরও পড়ুন- হিন্দু ধর্মাবলম্বী বলে পাকিস্তানে অবহেলিত, ভারতীয় নাগরিকত্ব নেবেন? কী বললেন দানিশ কানেরিয়া!


বিরাট ও অনুষ্কা দুজনেই সারা বছর ব্যস্ত থাকেন নিজেদের কাজ নিয়ে। ফলে একসঙ্গে সময় কাটানোর অবকাশ তেমন হয় না। কিন্তু করোনর জন্য সারা দেশে লকডাউন হওয়ায় ক্রিকেট আপাতত বন্ধ। অন্যদিকে, শুটিং হচ্ছে না। ফলে কোহলি ও অনুষ্কা দুজনেই বাড়িতে রয়েছেন। একসঙ্গে সময় কাটাতে পারছেন। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় কোহলি ও অনুষ্কা প্রধানমন্ত্রীর ফান্ডে অনুদানও দিয়েছেন। এমনকী মুম্বই পুলিসের তহবিলেও অনুদান দিয়েছেন দুজনে।