নিজস্ব প্রতিবেদন: বহু প্রতীক্ষিত বিশ্বকাপ জয়ের জন্য কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকরের (Sachin Tendulkar) দীর্ঘ ২২টি বছর লেগে গিয়েছিল। ১৯৯২, ১৯৯৬, ১৯৯৯, ২০০৩ ও ২০০৭-এ আইসিসি-র শো-পিস ইভেন্ট খেলেও অবশেষে ২০১১ সালে ট্রফি স্পর্শ করার সৌভাগ্য হয় 'ক্রিকেট ঈশ্বর'-এর। ঘরের মাঠ ওয়াংখেড়েতেই সচিনের আজীবনের স্বপ্নপূরণ হয়েছিল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ছ'বারের চেষ্টায় মাস্টার ব্লাস্টার বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটার হয়েছিলেন। ১৯৮৩ সালে কপিল দেবের ভারত প্রথমবার পঞ্চাশ ওভারের বিশ্বকাপ জেতে। এর ২৮ বছর পর এমএস ধোনির টিম ইন্ডিয়া জেতে কাপ। বিশ্বকাপ জয়ের নেপথ্যে সচিন ফ্যাক্টর ঠিক কতখানি ছিল, তা নিয়ে অজানা গল্প শোনালেন ভারতের প্রাক্তন বিশ্বকাপ জয়ী অলরাউন্ডার ও সচিনের সতীর্থ সুরেশ রায়না (Suresh Raina)


রায়না 'দ্য রণবীর শো' পডকাস্টে বলেন, "২০১১ বিশ্বকাপের দলে সকলের মধ্যে দারুণ ঐক্য ছিল। একে অপরের জন্য ভাবত সকলে। সবার লক্ষ্য ছিল একটাই, সচিনের জন্য জিততে হবে বিশ্বকাপ। পাজির শেষ বিশ্বকাপ খেলছিল। সবাই জানত এটা আলাদা দল। ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জেতার পর লম্বা সময় পার করে আমরা বিশ্বকাপ জিতেছিলাম। সচিন এর আগে বিশ্বকাপ জেতেনি। ও পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলে ছ'বারের চেষ্টায় বিশ্বকাপ জেতে। সচিন সেজন্য দলের সব বৈঠকেই থাকত।"  রায়না আরও বলছেন যে, কোচ গ্যারি কার্স্টেন চাইতেন যে, প্লেয়াররা ড্রেসিংরুমে স্বাচ্ছন্দ্যে থাকুক। সাজঘরের সবটাই ছিল খুব ক্যাজুয়াল। রায়না এও বলেন যে, ধোনি ঠান্ডা মাথার ক্যাপ্টেন ছিলেন বলেই প্রতিটি বৈঠক হাসি-ঠাট্টায় হয়ে যেত। সকলে আনন্দ পেত।


আরও পড়ুন: Shimron Hetmyer: 'প্রতিপক্ষকে নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করব না, আমি বার্গার-পিৎজা খাব'


আরও পড়ুনPujara-Rizwan: এক জার্সিতে পূজারা-রিজওয়ান! সোশ্যালে ভারত-পাক অনুরাগীদের উন্মাদনা


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)