Virat Kohli: পিঠের মারণ ব্যথা থেকে মুক্ত বিরাট কোহলি, কৃতিত্ব এক বাঙালির
কিন্তু কীভাবে সুস্থ হলেন `কিং কোহলি` (King Kohli)? জানালেন নিজেই।
নিজস্ব প্রতিবেদন: জাতীয় হোক কিংবা আন্তর্জাতিক স্তর, খেলোয়াড়দের চোট-আঘাত মোটেও নতুন নয়। পেশাদার জগতে চোটের কবলে অনেক খেলোয়াড় পড়েছেন। সেই তালিকায় রয়েছে বিরাট কোহলির (Virat Kohli) নাম। তবে ভারত অধিনায়ক (Team India) পিঠের মারণ ব্যথা থেকে এখন একেবারে সুস্থ।
কিন্তু কীভাবে সুস্থ হলেন 'কিং কোহলি' (King Kohli)? জানালেন নিজেই। সেইজন্য স্ট্রেন্থ ও কন্ডিশনিং কোচ শঙ্কর বসুকে (Shankar Basu) ধন্যবাদ জানালেন তিনি। ২০১৪ সালে পিঠে ব্যথার সমস্যায় জর্জরিত হয়ে পড়েছিলেন বিরাট। সেই সময় তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন এই বাঙালি।
সম্প্রতি শঙ্কর প্রথম বই লিখেছেন। '১০০,২০০ প্র্যাক্টিক্যাল অ্যাপ্লিকেশান্স ইন স্ট্রেন্থ অ্যান্ড কন্ডিশানিং' - বইয়ের মুখবন্ধ আবার লিখেছেন কোহলি। সেখানেই অজানা কাহিনী তুলে ধরেন ভারত অধিনায়ক।
My Maiden Book is finally here. Thanks a ton to @imVkohli for writing the foreword. Buy @amazon -https://t.co/X1csFytTeo. I am waiting to hear from you all. pic.twitter.com/irv5dFNPnk
কোহলি লিখেছেন, '২০১৪ সালের শেষ দিকে আমি পিঠে ব্যথা টের পাই। এবং সেটা নিয়মিত বাড়তেই থাকে। এই মারণ ব্যথা কমানোর জন্য রোজ সকালে অন্তত ৪৫ মিনিট ব্যায়াম করতে হত। তবুও রেহাই মিলত না। প্রতিদিন সেই ব্যথায় আমি কাবু হয়ে যেতাম।'
আরও পড়ুন, IPL 2021, PBKS vs RR: হিরো কার্তিক ত্যাগী! শেষ ওভারে পাঞ্জাবকে দুই রানে হারাল রাজস্থান
তিনি আরও লিখেছেন, 'সেই সময় আমি এবং বাসু স্যর এই বিষয়ে আলোচনা করি। কীভাবে আমার শরীরের শক্তি আরও বাড়ানো যায় সেই বিষয়ে আলোচনা করতাম।'
২০১৫-১৯ এই সময়ে ভারতীয় দলের স্ট্রেন্থ এবং কন্ডিশানিং কোচ ছিলেন শঙ্কর। বিরাট লিখেছেন, 'প্রথম প্রথম আমি ওজন তোলাতে বিশ্বাসী ছিলাম না। বাসু স্যর আমাকে সেই বিশ্বাস যোগান। ২০১৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সিরিজের সময় থেকেই আমি ওজন তোলা শুরু করি। এবং আমি ধীরে ধীরে অগ্রগতি বুঝতে শুরু করেছিলাম।'
(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)