নিজস্ব প্রতিবেদন: লোকসভায় কংগ্রেসের পরিষদীয় দলনেতার দায়িত্ব পাওয়ার পর বহরমপুরে ফিরে সম্বর্ধনায় ভেসেছিলেন তিনি। আর নিজের শহরে ফিরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ শানাতে দেরি করলেন না অধীর চৌধুরী। সরাসরি আক্রমণ করে বললেন, 'কাটমানি ইস্যুতে দলের নিচুতলার নেতাদের কাঠগড়ায় তুলে দৈত্যকুলে প্রহ্লাদ সাজতে চাইছেন মমতা।'


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



এদিন অধীরবাবু বলেন, 'তাঁর দলের নেতারা যে কাটমানি খাচ্ছেন তা কি জানতেন না মুখ্যমন্ত্রী? তিনিই তো আবার পুলিসমন্ত্রী। তা পুলিসকে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেননি কেন? এখন কাটমানি ফেরত দিন বলে দলের নেতাদের বিরুদ্ধে জনগণকে লেলিয়ে দিচ্ছেন। ক্ষমতা থাকলে প্রশাসনের কর্তাদের বিরুদ্ধে লোক লাগান। জেলাশাসক থেকে শুরু করে জেলার তাবড় নেতারা কাটমানি খান। মুর্শিদাবাদের সদ্য প্রাক্তন জেলাশাসক তো টেন্ডার থেকে কাটমানি খেতেন।' এর পরই মমতাকে আক্রমণ করে অধীর বলেন, 'উনি এখন লোককে দেখাতে চাইছেন আমি দৈত্য়কুলে প্রহ্লাদ। আমি সতী-সাধ্বী।' 


বিধাননগরের মেয়র পদে সব্যসাচীর কি অদ্যই শেষ রজনী, জোর জল্পনা তৃণমূলে


লোকসভা নির্বাচনে প্রায় একার ক্ষমতায় লড়ে বহরমপুরের দখল রেখেছেন অধীরবাবু। যদিও ওই কেন্দ্রে প্রার্থী দেয়নি বামেরা। এদিন সুর চড়িয়ে অধীর বলেন, এতদিনে চুরির কথা স্বীকার করেছেন মমতা। তবে এতে ওর বোধদয় হয়েছে ভাবলে ভুল করবেন। ওর মতলব দলে সবাইকে চোর বলে নিজেকে সত্ প্রমাণ করা।' 


প্রশান্ত কিশোরকে নিয়েও এদিন মমতাকে কটাক্ষ করেন তিনি। বলেন, 'প্রশান্ত দিদির জীবন অশান্ত করে তুলেছেন।'