নিজস্ব প্রতিবেদন : জেএমবি সন্দেহে ধৃত নাজিবুল্লাহ আড়ালে তালিবানি সংগঠনের হয়ে প্রচার চালাত। তদন্তে উঠে এল এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। "তালিবান বাহিনী তো আদতে কোনও সন্ত্রাস বাহিনী নয়!" নিজস্ব ফেসবুক পেজ থেকে শুরু করে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে এহেন প্রচার চালাতেন ধৃত নাজিবুল্লাহ ওরফে সাকিব আলি। প্রাথমিক তদন্তে আরও জানা গিয়েছে, একজন জামাত নেতার মুক্তির দাবিতেও সাকিব আলি যুব সমাজকে বিভিন্ন সোশ্যাল সাইটের মাধ্যমে সোচ্চার করার চেষ্টা করছিল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রসঙ্গত, নাজিবুল্লাহ ওরফে সাকিব আলিকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিসের STF। বীরভূমের পাইকর এলাকার বাসিন্দা সে। বাড়ি থেকেই ওই সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। বীরভূমের পাইকর এলাকায় একটি ছাপাখানা চালাত নাজিবুল্লাহ। সেই ছাপাখানা থেকে বেশ কয়েকটি ইসলাম সম্পর্কিত বই পাওয়া যায়। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে একাধিক ইলেকট্রিক গ্যাজেটও। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশেষ সক্রিয় ছিল সে। সোশ্যাল মিডিয়ায় অ-ইসলাম সম্প্রদায়ভুক্ত বিদ্বেষ ছড়ানোর কাজ চালাত ধৃত। 


উল্লেখ্য, এর আগে হুগলির ডানকুনি থেকে JMB-এর এক শীর্ষ নেতাকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিসের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স বা STF। জানা যায়, ২০১৪ সালে জেএমবি-তে(JMB) যোগ দেয় ধৃত রেজাউল করিম ওরফে কিরণ। JMB-র অন্যান্য সদস্যদের বিস্ফোরক সরবরাহ করা, আশ্রয় দেওয়া- এসবই করত সে। এমনকি বাংলায় বসেই বৌদ্ধগয়া বিস্ফোরণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে রেজাউল। ২৯ মে মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর থেকেই গ্রেফতার করা হয় আবদুল করিম নামে জেএমবি-র (JMB) আরও এক শীর্ষ নেতাকে। তাকে জেরা করেই রেজাউলের সন্ধান পাওয়া যায়।


আরও পড়ুন, '...পদ্মফুলে যত মত তত পথ', উদয়ন সাহার ফেসবুক পোস্ট ঘিরে বিতর্ক


বঙ্গ জননী অনুষ্ঠানে গেলেন না বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, কীসের ইঙ্গিত?