নিজস্ব প্রতিবেদন: পুলিসি হেফাজতে থাকাকালীন এক অভিযুক্তের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে আসানসোলের কুলটির বরাকর। এই ঘটনায় এবার তিন পুলিস অফিসারকে সাসপেন্ড করলেন আসানসোল-দুর্গাপুরের পুলিশ কমিশনার অজয় ঠাকুর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এছাড়া চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে ৫ জন সিভিক ভলেন্টিয়রকেও। জানা গিয়েছে, মহাম্মদ আরমান আনসারি নামে ওই বন্দির মৃত্যুর পরেই সাসপেন্ড করা হয় ফাঁড়ির ইনচার্জ অমরনাথ দাস এবং কুলটি থানার সাব-ইন্সপেক্টর প্রশান্ত পালকে। ঘটনার দু’দিন পর আরও তিনজন পুলিশ অফিসারকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। সাব-ইন্সপেক্টর সুভাষ দাস,  আলি রেজা এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর সরোজ তেওয়ারিকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।


আরও পড়ুন: আসানসোল ভ্যাকসিনকাণ্ড: প্রাক্তন ডেপুটি মেয়রের পুর অফিসে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা, বন্ধ গাড়ি


সোমবার রাতে বরাকর এলাকা থেকে মহম্মদ আরমান আনসারি নামে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে আনে পুলিস। ধৃতের বিরুদ্ধে চুরি, ছিনতাইয়ের একাধিক অভিযোগ ছিল। মঙ্গলবার সকালে থানাতে গিয়ে ধৃতের পরিজনের জানতে পারেন, আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে আরমান। হাসপাতালে গিয়ে পরিজনরা জানতে পারেন ধৃতের মৃত্যু হয়েছে।


আরও পড়ুন: এবার মুর্শিদাবাদেও জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, বয়ান রেকর্ড শ'খানেক ব্যক্তির


এরপরই রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে এলাকা বরাকর এলাকা। পুলিস ফাঁড়িতে ভাঙচুর শুরু হয়। পুলিসের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এলাকার দোকানপাট বন্ধ করে, রাস্তা অবরোধ করে দেওয়া হয়। পুলিসের বিরুদ্ধে মারধর করে মেরে ফেলার অভিযোগ করেন তাঁরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নামে পুলিস বাহিনী।