নিজস্ব প্রতিবেদন:   বুধবারের পর নতুন করে আসানসোলে আর কোনও অশান্তি ছড়ায়নি। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই আসানসোলের বিভিন্ন এলাকায় চলছে রুটমার্চ।  নেতৃত্বে রয়েছেন সিদ্ধিনাথ গুপ্তা ও জাভেদ শামিম। সঙ্গে রয়েছেন কলকাতা পুলিসের অতিরিক্ত কমিশনার বিনীত গোয়েলও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নতুন করে উত্তেজনা না ছড়ালেও ত্র্যস্ত হয়ে রয়েছে আসানসোল। বন্ধ এলাকার বেশিরভাগ দোকানপাট, রাস্তাঘাটাও শুনশান। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হলেও এলাকায় বাস পরিষেবা স্বাভাবিক নয়। গোটা এলাকায় যেন একটা থমথমে ভাব। অপরিচিতকে দেখলেই নিজেকে লুকানোর আপ্রাণ প্রয়াস করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।


আরও পড়ুন: আসানসোল-রানিগঞ্জে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বাহিনী, দায়িত্বে সিদ্ধিনাথ-শামিম জুটি


তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, আতঙ্ক একটা রয়েই গিয়েছে। পুলিস চলে গেলেই যেন কী হয় কী হয় ভাব!


অন্যদিকে, রানিগঞ্জে আধাসেনা মোতায়েনের ব্যাপারে নবান্নের সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। তাঁর প্রশ্ন, ‘বন্যা হলে যদি সেনা ডাকা যেতে পারে,  তাহলে অশান্তি ঠেকাতে কেন কেন্দ্রীয় বাহিনী নয়?’


আরও পড়ুন, রানিগঞ্জে আধাসেনা মোতায়েনের প্রস্তাব ফেরাল নবান্ন


 প্রসঙ্গত, রানিগঞ্জে আধা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে বুধবারই নবান্ন থেকে কেন্দ্রের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া হয়। নবান্ন সাফ জানিয়ে দেয়, রানিগঞ্জে কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রয়োজন নেই। আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি সামলাতে রাজ্য পুলিসই যথেষ্ট। তারই পাল্টা প্রশ্ন তোলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সু্প্রিয়। অন্যদিকে, আসানসোলের পুরপ্রধান জিতেন্দ্র তিওয়ারি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় বাহিনী নয়। আসানসোলের উন্নয়নের জন্য টাকা দিক কেন্দ্র।’