বিধান সরকার: পঞ্চায়েত ভোট শেষ। 'কার অনুমতিতে বাড়ি ভাড়া দিয়েছেন'? বিপাকে বিজেপি নেতা! অভিযোগ, তাঁকে বৈধ অনুমতিপত্র নিয়ে পঞ্চায়েত অফিসে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছেন তৃণমূলের বিদায়ী প্রধান। শোরগোল হুগলির চণ্ডীতলায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Dilip Ghosh: মণিপুর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ বাংলার আদিবাসীরা, ঘেরাও দিলীপ ঘোষের বাড়ি


জানা গিয়েছে, চণ্ডীতলার মশাট গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বিজেপি নেতা দেবব্রত ঘোষ। তাঁর দাবি, ভোটের আগে তাঁর বাড়িতে এসেছিলেন স্বয়ং দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সেকারণেই রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন তিনি।


রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূলের জয়জয়কার। এমনকী, বহু আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছেন শাসকদলের প্রার্থীরা।  আদালতে নির্দেশে  বোর্ড গঠনের প্রক্রিয়া অবশ্য ঝুলে রয়েছেন। আপাতত কাজ চালাচ্ছেন বিদায়ী পঞ্চায়েত প্রধান ও সদস্যরাই।


২০১৮ সালের ভোটে মশাট গ্রাম পঞ্চায়েতে জিতেছিল তৃণমূল। বিজেপি নেতা দেবব্রত সরকারের অভিযোগ, ২৮ জুলাই তাঁকে পঞ্চায়েত অফিসে হাজিরা নির্দেশ দিয়েছে বিদায়ী প্রধান। চিঠিতে উল্লেখ, ব্যবসায়িক কারণে তিনি বাড়িতে ভাড়াটিয়া বসিয়েছেন। বৈধ অনুমতিপত্র আছে কিনা, তা জানতে চায় পঞ্চায়েত।


দেবব্রত ঘোষের দাবি, তাঁর বাড়িতে কোনও ভাড়াটিয়া নেই। কয়েকজন মানুষকে শুধুমাত্র আশ্রয় দিয়েছেন। ইলেকট্রিক বিল বাবদ যা খরচ হয়, সেটুকুই দেন তাঁরা। ঘটনাটি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে জানিয়েছেন তিনি। তৃণমূলের বিদায়ী প্রধান সঞ্জিত দাড়ির দাবি,  'রাজনীতি কোনও ব্য়াপার নেই। বৈধভাবে ব্যবসা করছেন কিনা, পঞ্চায়েত জানতে চায়। সেকারণেই নথি নিয়ে দেখা করতে বলা হয়েছে'।


আরও পড়ুন: পরিবারের আপনজন সেজে শিশু অপহরণ, ৭০ লক্ষ মুক্তিপণ চাইতেই পুলিসের জালে ধৃত


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)