নিজস্ব প্রতিবেদন:  “উত্তরপ্রদেশের মডেল তৈরি করতে হবে এরাজ্যে। কাটমানি রুখতে পুলিস প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে এনকাউন্টার করুন।” বাঁকুড়ায় পুলিস সুপারের দফতর ঘেরাও অভিযানে এমনই উস্কানিমূলক কথা বললেন বিজেপি নেতা রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



রাজ্যে গুণ্ডা, মাফিয়া সিন্ডিকেট রাজ চলছে। অপরাধীদের এনকাউন্টারের নিদান দেন বিজেপিনেতা। এবার প্রশ্ন কাদেরকে এই নিদান দেন তিনি?


প্রথমে তিনি দলীয় কর্মীদের উদ্দেশেই কথাগুলো বলেন। তারপর বলেন, “অপরাধ দমনে এনকাউন্টার করবে মানুষই।” শেষে তিনি সংশোধন করে বলেন, “আমরা ক্ষমতায় এলে, পুলিস প্রশাসন অপরাধীদের এনকাউন্টার করবে।”


বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন কালচিনির তৃণমূল বিধায়ক উইলসন চম্প্রমারি


প্রকাশ্যে বিজেপিনেতার এহেন মন্তব্য উস্কানিমূলক ও আইনবিরুদ্ধ বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই শোরগোল পড়েছে। প্রসঙ্গত, শনিবার শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে তৃণমূলের মিছিলকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বাঁকুড়ার পাত্রসায়রের পরিস্থিতি। তৃণমূলের মিছিল ঘিরে বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দিতে থাকে। এরপরই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ২ বিজেপি সমর্থক-সহ মোট ৩ জন গুলিবিদ্ধ হন। বিজেপির অভিযোগ, পুলিশ গুলি চালিয়েছে এবং গুলি চালানোর মতো পরিস্থিতি তৈরি না হওয়া সত্ত্বেও গুলি চালিয়েছে। তৃণমূল নেতাদের অঙ্গুলিহেলনেই পুলিস কাজ করছে বলে অভিযোগ। সোমবার তারই প্রতিবাদে পুলিস সুপারের দফতর ঘেরাও করেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।