নিজস্ব প্রতিবেদন: কোচবিহারের শীতলকুচি যাওয়ার পথে গ্রেফতার রাজ্য বিজেপি নেতা সায়ান্তন বসু।  তাঁকে মাথাভাঙা থানায় আনা হলে থানায় বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কর্মীরা। এনিয়ে তোলপাড় হয়ে ওঠে এলাকা। লাঠিচার্জ করে তাদের সারায় পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মঠে এসে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়েছি, বললেন ‘ফকির’ প্রধানমন্ত্রী


রবিবার কোচবিহারের শীতলকুচি যাচ্ছিলেন বিজেপি নেতা সায়ান্তন বসু। ১৪৪ ধারা থাকায় তাঁকে সেখানে যেতে বাধা দেয় মাথাভাঙা থানার পুলিস। এনিয়ে ধুন্ধুমার বেধে যায়। ঘটনাস্থলে ছুটে যান পুলিস সুপার ও মাথাভাঙা থানার আইসি। বিজেপি নেতাদের আটকাতে রাস্তার ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে দেয় পুলিস। কিন্তু শীতলকুচি যাওয়ার জন্য অনড় বিজেপি নেতারা।  পুলিসের সঙ্গে তীব্র বাদানুবাদ হয় সায়ান্তনের। তার পরেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। সায়ান্তনের গ্রেফতারের কথা স্বীকার করেছেন কোচবিহারের পুলিস সুপার সন্তোষ নিম্ভলকার। তিনি বলেন শীতলকুচিতে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। বিজেপি নেতারা জোর করে সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করায় তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে।


আরও পড়ুন-সিএএ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে! বেলুড় মঠে প্রধানমন্ত্রীর ‘রাজনৈতিক’ মন্তব্যে জোর বিতর্ক


এদিন সায়ান্তন বসু সংবাদমাধ্যমে বলেন, বেআইনিভাবে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে শীতলকুচিতে।  এর বিরুদ্ধে আমরা আদালতে যাব।  এর কপি নেওয়ার চেষ্টা করছেন জেলার নেতারা।  এভাবে রাজ্য চলতে পারে না। ওটা কি পাকিস্তান নাকি বাংলাদেশ!  যেতে দেবে না, আটকে দেব। এভাবে চলছে। সকালবে কিছু ছিল না। হঠাত্ করে ১৪৪ ধারা জারি করা হল। এর বিরুদ্ধে লড়াই করব।


সায়ন্তন বসু-সহ বিজেপি নেতাদের মাথাভাঙ্গা থানায় থাকার সময় বেশ কিছু তৃণমূল সমর্থক  বিক্ষোভ দেখতে শুরু করলে তাদের হটাতে ব্যাপক লাঠি চার্জ করে পুলিশ । পুলিশের লাঠি চার্জ জখম বেশ কয়েকজন তৃণমূলের সমর্থক ।