নিজস্ব প্রতিবেদন: একুশে বিধানসভা ভোটে বাংলায় বিপুল জয়। লোকসভা ভোটের আগে যখন সর্বভারতীয় রাজনীতিতে নিজেদের মাটি শক্ত করার লক্ষ্যে ঝাঁপিয়েছে তৃণমূল (TMC), তখন শাসকদলের নেতাদের এ রাজ্যে কার্যত বন্দি করে রাখার হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু (Sayantan Basu)। বললেন, 'ত্রিপুরায় যেতে গেলে অসম দিয়ে যেতে হবে, ওখানে জমা করে নেওয়া হবে। অন্য জায়গায় যেতে গেলে, ওড়িশায় জমা করে নেওয়া হবে'।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভোট স্থগিতের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। পূর্ব ঘোষিত সূচি মেনে আগামিকাল, বৃহস্পতিবার পুরভোট হতে চলেছে ত্রিপুরায়। কয়েক দিন ধরে ভোটের প্রচারকে কেন্দ্র করে রীতিমতো তেতে উঠেছে উত্তর-পূর্ব রাজ্যটি। পড়শি রাজ্যে প্রচার করতে গিয়ে 'হামলা'র মুখে পড়েছেন তৃণমূল নেতা-নেত্রীরা। এমনকী, গ্রেফতারও করা হয়েছিল দলের যুবনেত্রী সায়নী ঘোষকে (Saayoni Ghosh)। শেষপর্যন্ত অবশ্য জামিন পান তিনি। তবে, এই ঘটনার আঁচ পৌঁছে যায় দিল্লিতে। সংসদ ভবনের সামনে ধর্নায় বসেন তৃণমূল সাংসদরা।


 



এদিকে কেন্দ্রীয় সরকার শুল্ক কমানোর পর দেশে পেট্রোল ও ডিজেলে দাম কমেছে। তাহলে এ রাজ্যে দাম কেন এখনও বেশি? রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি। এদিন দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে সায়ন্তন বসু বলেন, 'তৃণমূল নেতারা লিখে রেখে দিন, পশ্চিমবঙ্গের বাইরে কোথাও যেতে দেব না। হয় বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপ দিতে হবে, নয়তো বাংলাদেশ পালিয়ে যেতে হবে। বিজেপি যেদিন চাইবে, পশ্চিমবঙ্গের বাইরে কোথাও যেতে পারবেন না। ত্রিপুরা যেতে হলে অসম দিয়ে যেতে হবে, ওখানে জমা করে নেওয়া হবে। অন্য জায়গায় যেতে গেলে ওড়িশায় জমা করে নেওয়া হবে'। সঙ্গে হুঁশিয়ারি, 'আমাদের প্রধানমন্ত্রীর পদ আগামী ১৫ বছরের জন্য রিজার্ভ আছে। কোনও ভ্যাকেন্সি নেই। নরেন্দ্রভাই মোদী দেশের প্রধানমন্ত্রী আছেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন'।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)