নিজস্ব প্রতিবেদন: হেমতাবাদের বিজেপি বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের দেহ ময়নাতদন্তের পর রিপোর্টে উল্লেখ করা আছে গলায় ফাঁস লেগেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর। সেই রিপোর্ট মানতে নারাজ কোচবিহারের সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক। তিনি পুনরায় ময়নাতদন্তের দাবি জানিয়েছেন। বিজেপির অভিযোগ, পুলিস, সিআইডি সব  দলদাসে পরিণত হয়েছে। আসল ঘটনা আড়াল করতে চাইছে তারা। তাই রিপোর্টের বিশ্বাসযোগ্যতা নেই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

হেমতাবাদে বিধায়কের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অলআউট অ্যাটাকে বিজেপি। ইতিমধ্যেই  বিধায়ক মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করল বিজেপির প্রতিনিধি দল। নেতৃত্বে কৈলাশ বিজয়বর্গীয়।  মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে সোচ্চার বিজেপি। রায়গঞ্জ পৌঁছে গিয়েছেন কোচবিহারের সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক, বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার, উত্তর মালদার সাংসদ খগেন মুর্মু।


উত্তরবঙ্গে রাজ্য বিজেপির যে নেতারা থাকেন, তাঁদের প্রত্যেকেরই রায়গঞ্জে আসার কথা। দলের তরফে হুইপ জারি করে সব রাজবংশী নেতাদেরও পৌঁছতে বলা হয়েছে। গতকাল রাতভর রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজের ফ্রিজারে বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের মরদেহ রাখা ছিল। আজ বিজেপির জেলা কার্যালয়ে মরদেহ আনা হবে। এরপর দেহ নিয়ে যাওয়া হবে বিধায়কের গ্রাম বিন্দোলে। ঘটনার সিবিআই তদন্ত দাবি অনড় গেরুয়া শিবির।


আরও পড়ুন- গ্রাম দখলকে কেন্দ্র করে তৃণমূল -বিজেপি সংঘর্ষ মঙ্গলকোটে, চলল গুলি


বিজেপি বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের মৃত্যু কি আত্মহত্যা না খুন? এই জল্পনায় তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। এমন আবহে হাতে আসে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট। এই রিপোর্ট অনুযায়ী, গলায় ফাঁস লেগেই মৃত্যু হয়েছে দেবেন্দ্রনাথ রায়ের। শরীরের আর কোথাও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি বলে খবর। এখনও পর্যন্ত কেমিক্যাল পরীক্ষার রিপোর্ট হাতে আসেনি।