নিজস্ব প্রতিবেদন: ভবানীপুর থেকে ফের জয়ের হাসি হাসলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজের রেকর্ড ভেঙে বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়ালকে হারালেন ৫৮,৮৩৫ ভোটে। এই কেন্দ্রের আবাঙালি ওয়ার্ডগুলিতে জোর ধাক্কা খেয়েছে বিজেপি। কিন্তু মমতার এই জয়কে খুব একটা গুরুত্ব দিতে রাজী নন, বিজেপির আইটি সেল প্রধান ও রাজ্যে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য। তাঁর দাবি নন্দীগ্রামের ধাক্কা মমতার জনপ্রিয়তা অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-By-Poll Results: ভবানীপুরের দিকে তাকিয়ে ছিল গোটা বাংলা: মমতা 



ভবানীপুরের ফলাফল প্রকাশের পর এক টুইটে মমতার জয়কে কটাক্ষ করেছেন মালব্য। তাঁর দাবি, মমতার এই জয়ের মধ্যে কোনও মর্যাদা নেই। রাজ্যে বিপুল ভাবে জয়ী হয়েও ভোট পরবর্তী সময়ে সমাজবিরোধীরা দাপিয়ে বেড়িয়েছে, রাজ্যে এক আতঙ্কের বাতাবরণ সৃষ্ট হয়েছে। ২০১১ সালে তাঁর ভোটে পাওয়ার হার হিসেবে করলে এবার তাঁর ভোট পাওয়ার হার ৭৭.৪৬ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ৭১.৯০ শতাংশ। নন্দীগ্রামে হার মমতার জনপ্রিয়তায় জোর ধাক্কা দিয়েছে।



উল্লেখ্য, এবার ৫৮,৮৩৫ ভোটে জয়ী হয়েছেন মমতা। শতাংশের হিসেবে এবার তাঁর ভোট পাওয়ার হার ২০১১ সালের থেকে কম। কিন্তু জয়টাই শেষ কথা। যেমনটা নন্দীগ্রামে হয়েছে। শুভেন্দু সেখানে হাজারের থেকে খুব কম ভোটে এগিয়ে। কিন্তু তাতে শুভেন্দুই জয়ী। আর ভবানীপুরে প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়ালের সঙ্গে মমতার ভোট পাওয়ার ব্যবধান প্রায় ষাট হাজারের কাছাকাছি।


আরও পড়ুন-ভবানীপুরে জয়লাভের পরই চার উপনির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা Mamata-র 


অন্যদিকে, খদিরপুরের সংখ্যালঘু ভোটদাতাদের তুষ্ট করার অভিযোগেও এনেছেন মালব্য। অন্য একটি টুইটে মালব্য লিখেছেন, 'পিসি' তাঁর প্রচার শুরু করেছিলেন ষোলো আনা মসজিদ থেকে। তাঁর উদ্দেশ্য ছিল ৭৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটারদের তুষ্ট করা। তাই সেখানে ৮৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। এর অধিকাংশই জাল। 


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)