বন্দরগুলিতে খুঁটিয়ে স্ক্রিনিং, করোনা মোকাবিলায় তারাতলা-হলদিয়ায় তৈরি আইসোলেশন ওয়ার্ড
চিন-হলদিয়া জাহাজ আপাতত বন্ধ আছে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে জল থেকে স্থলে আসা যাবে না
নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনাভাইরাস আতঙ্কে সজাগ রাজ্যের বন্দরগুলি। এনিয়ে তৈরি করা হয়েছে একগুচ্ছ নির্দেশিকা।
কোনও ভেসেল এলে সেই ভেসেলের মাস্টারকে তার সঙ্গে যারা আছেন তাদের সম্পর্কে নথি দিতে হবে। জানাতে হবে শেষ কোন বন্দরে ছিলেন। কি অবস্থা আছে তাদের। সেই নথি পাওয়ার পরে তার সত্যতা দেখা হবে।
আরও পড়ুন-যানজট কমাতে টালা চত্বরে চালু হল নতুন পথ-ব্যবস্থা
ইতিমধ্যেই আট হাজার ক্রু ও ৪০০ জাহাজ পরীক্ষা করা হয়েছে। এমনকি ব্যক্তিগত জেটিগুলিতেও নজরদারি চালানো হচ্ছে। ছোট বড় সব জেটি ও ব্যক্তিগত জেটিতে চিকিৎসকরা নজর রাখছেন।
যে কোনও রকমের পরিস্থিতি মোকাবিলায় তারাতলাতে ৮ বেড আইসোলেশন ওয়ার্ড আর হলদিয়াতে ৪ বেডের আইসোলেশন ওয়ার্ড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া আরও জায়গা দেখে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন-করোনা আতঙ্কে পঠনপাঠন বন্ধের নোটিস খড়গপুর আইআইটি, কলকাতার বেসরকারি স্কুলে
চিন-হলদিয়া জাহাজ আপাতত বন্ধ আছে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে জল থেকে স্থলে আসা যাবে না। এছাড়া বিভিন্ন আক্রান্ত দেশ থেকে জাহাজ আসলেই স্ক্রিনিং চলছে। বাংলাদেশী ভেসেল স্ক্রিনিং কাজ আজ থেকে শুরু হয়েছে। আন্দামান থেকে আসা যাত্রীবাহী জাহাজ যাত্রী ও ক্রুদেরকেও পরীক্ষা করা হচ্ছে।