নিজস্ব প্রতিবেদন : নদীয়ার শান্তিপুরে বিষমদ কাণ্ডে মৃত বেড়ে ১২। অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিত্সাধীন রয়েছেন আরও ১৮ জন। জানা গিয়েছে, যার বাড়িতে চোলাই বিক্রি হত বলে অভিযোগ, তাঁরও মৃত্যু হয়েছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, কসবায় আবাসনে বিস্ফোরণ, কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা


গতকাল শান্তিপুরের চৌধুরীপাড়ায় বিষাক্ত চোলাই খেয়ে ৯ জনের মৃত্যু হয়। রাতে আরও এক জনের মৃত্যু হয় কল্যাণীর জে এন এম হাসপাতালে। এদিন হাসপাতাসে আরও দুজনের মৃত্যু হয়। বিষমদ কাণ্ডে অভিযুক্ত চন্দন মাহাতর মৃত্যু হয়েছে আগেই। মৃত্যু হয়েছে চন্দনের এক আত্মীয়েরও। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে বলে মনে করা হচ্ছে। সরকারের তরফে গতকালই মৃতদের পরিবার পিছু ২ লাখ টাকা করে আর্থিক সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছে।


আরও পড়ুন, মোদী সরকারের বড় সাফল্য, পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারতের অংশ মেনে নিল চিন  


স্থানীয়দের দাবি, বাইরে থেকে চোলাই নিয়ে আসা হত। কালনা থেকে নদীপথে নৌকার খোলে ভর  মদের কারবারিরা  চোলাই আনত। এমনটাই দাবি করেছে স্থানীয়রা। বিষমদ কাণ্ডে ইতিমধ্যেই চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।


আরও পড়ুন, টাকা চুরির অভিযোগে কিশোরকে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে গণধোলাই



এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে সিআইডি। মঙ্গলবারই সাসপেন্ড করা হয় এক ওসি, দুই সার্কেল ইন্সপেক্টর সহ আবগারি দফতরের এগারো জন কর্মীকে। এদিন ক্লোজ করা হল শান্তিপুর থানার ওসি সৌরভ চট্টোপাধ্যায়কে। তাঁর জায়গায় নতুন ওসি হিসেবে দায়িত্ব পেলেন মুকুন্দ চক্রবর্তী।