নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে ফের করোনা ভ্যাকসিনের ড্রাই রান। ৮ জানুয়ারি ড্রাই রানের দিন নির্ধারিত হয়েছে। গোটা রাজ্য জুড়ে চলবে ড্রাই রান। প্রতি জেলার তিনটি কেন্দ্রে ড্রাই রান চালানো হবে। ২৫ জনকে দেওয়া হবে ভ্যাকসিন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগণার গঙ্গারামপুর সহ বালুরঘাট ও অন্যান্য জেলাকেও রাখ হয়েছে  ড্রাই রানের তালিকায়। ২ জানুয়ারি গোটা দেশ জুড়ে যখন  ড্রাই রান চলছে, তখন রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় তিনটি করে কেন্দ্রে ড্রাই রান চালানো হয়। তাহলে কেন ফের আরও একবার ড্রাই রানের প্রয়োজন হল? সেক্ষেত্রে জানা যাচ্ছে, ফের আরও একবার গোটা প্রক্রিয়াটি ঝালাই করে নিতে চাইছে রাজ্য। যাতে যেদিন থেকে টিকাকরণ শুরু হবে, সেদিন যেন কোনও সমস্যায় পরতে না হয়। অথবা কোনও ভুল তত্রুটি না হয়। সেজন্যই আরও একবার ড্রাই রান রাজ্যে।    


আরও পড়ুন: স্কুল খোলার আগে শিক্ষকদের ও তাঁর পরিবারের টিকাকরণ


প্রসঙ্গত, ২ জানুয়ারির মতো ওই একই পদ্ধতিতে ড্রাই রান করা হবে। লন্ডন থেকে প্রথমে যাত্রিবাহী বিমানে দুবাই আসে করোনার ভ্যাকসিন। তারপর সেখান থেকে কার্গো বিমানে দমদম বিমানবন্দরে পৌঁছয় ভ্যাকসিন। এভাবেই রাজ্য়ে আসে করোনার ভ্যাকসিন। তারপর চলে প্রসেসিং পর্ব।


প্রতিটি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের জেলায় জেলায় ও প্রত্যন্ত গ্রামেও ড্রাই রান চালানো হবে। এই ড্রাই রানে মূলত দেখা হবে রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে ভ্যাকসিন প্রয়োগের পরিকাঠামো কতটা তৈরি।


আরও পড়ুন: আরও এক অতিমারীর আশঙ্কায় বিশ্ব, আফ্রিকায় বাড়ছে মারাত্মক এক ভাইরাস


টিকা মজুতের স্টোরেজ পরীক্ষা, সেখান থেকে টিকাকরণ কেন্দ্রে টিকা নিয়ে যাওয়া, টিকাকরণ কেন্দ্রে চিকিৎসাকর্মী ও টিকাগ্রহীতাদের নিয়ে যাওয়া, করোনা সুরক্ষাবিধি পালন, অ্যাপে টিকাকরণের তথ্য আপলোড ইত্যাদি নানা কিছুর ট্রায়াল রানই এই কর্মসূচির লক্ষ্য। ড্রাই রানের সমস্ত তথ্য সংরক্ষণ করা হবে।