নিজস্ব প্রতিবেদন: আগেই দুয়ারে পৌঁছে গিয়েছে সরকার। বিধানসভা ভোটের প্রচারে মুখ্যমন্ত্রী (CM) কথা দিয়েছিলেন, ক্ষমতায় ফিরলে এবার দুয়ারে রেশন (Duare Ration)। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) তৃতীয়বারের জন্য নবান্নে পৌঁছতেই এই পাইলট প্রজেক্ট রূপায়নের তোড়জোড় শুরু হয়। সেই মতো, শুক্রবার রাজ্যের ২৩৪ জন রেশন কার্ড হোল্ডারের বাড়ির দরজায় পৌঁছে গেল রেশন। কথা রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: আর্থিক দুর্নীতি মামলায় অর্জুন সিংয়ের বাড়িতে CID, তলব ভবানীভবনে


জানা গিয়েছে, এদিন রাজ্যের ৬টি জোনের ২৩৪ জন রেশন কার্ড হোল্ডারের বাড়িতে রেশন পৌঁছে দেওয়া হয়। ডাল, চাল, নুন, চিনি, তেল, মশলা ইত্যাদি। কার্ড অনুযায়ী ঠিক যাঁর যতটা প্রাপ্য, তাঁর দুয়ারে ততটা খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়। সুষ্ঠু ভাবে গোটা কর্মকাণ্ডটি যৌথ ভাবে সম্পন্ন করেন খাদ্য দফতর (Food Department), পশ্চিমবঙ্গ ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন ও স্থানীয় পুরসভার প্রতিনিধিরা।


আরও পড়ুন: 'যশ'-এর আতঙ্কে ঘুম ছুটেছে মানুষের, ঝড়খালি-গোসাবা-বাসন্তীতে মাইকে হুঁশিয়ারি প্রশাসনেরও


এই ৬টি জোন কী কী? খাদ্য দফতর সূত্রে খবর, এদিন হুগলির বাঁশবেড়িয়া, আসানসোল, হাওড়ার বালি-বেলুড়, উত্তর কলকাতার আমহার্স্ট স্ট্রিট, দক্ষিণ কলকাতার নিউ আলিপুর এবং ব্যারাকপুরের বরানগরে ২৩৪ জন রেশক কার্ড হোল্ডারের বাড়ি বাড়ি খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়। বর্তমানে রাজ্যজুড়ে চলছে কার্যত লকডাউন। এই অবস্থায় বাড়ির দুয়ারে রেশন পেয়ে স্বভাবতই খুশি গ্রাহকরা। সরকারের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান তাঁরা। প্রসঙ্গত, দুয়ারে রেশন কর্মসূচি নিয়ে গত মঙ্গলবারই খাদ্য সচিব পারভেজ সিদ্দিকির সঙ্গে বৈঠক করেন খাদ্য প্রতিমন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডি। সেই বৈঠকেই যত দ্রুত এই পাইলট প্রজেক্ট চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।