নিজস্ব প্রতিবেদন: মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণায় অবশেষে কিছুটা আশার আলো দেখতে পাচ্ছে নিহত তৃণমূল কর্মী উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবার। গত ১৩ই এপ্রিল পূর্ব বর্ধমানের বিল্বগ্রামে খুন হন আউসগ্রামের অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি। ঘটনায় গ্রেফতার হয় ছজন। এই অঞ্চলে জনপ্রিয় সংগঠক ছিলেন নিহত উজ্জ্বল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনার দিন পূর্ব বর্ধমানের বনপাস রেলগেটের পাশে চায়ের দোকানে অনুগামীদের সঙ্গে বসেছিলেন উজ্জ্বলবাবু। এই সময় অতর্কিতে  হামলা চালায় আততায়ীরা। উজ্জ্বলবাবুকে লক্ষ্য করে বোমা ছোড়ে দুষ্কৃতীরা। মাথায় ও পায়ে আঘাত করা হয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে। বর্ধমান মেডিকেল কলেজ থেকে কলকাতায় নিয়ে যাবার পথে ডানকুনিতে মৃত্যু হয় তাঁর। চারদিন পরে  এলাকার বিধায়ক অভেদানন্দ থান্ডার গ্রামে সমবেদনা জানাতে এসে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন।


জামাই ষষ্ঠীতে প্রথমবার শ্বশুরবাড়ি গিয়ে ফেরা হল না জামাইয়ের


সেই বিধায়ককে ডেকে আজ নিহতের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেন দলনেত্রী। আজ নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামের সভায় ওই পরিবারের বায়োডাটা দলের সর্বভারতীয় সভাপতির কাছে জমা করার কথাও বলেন। এই খবর এসে পৌঁছাতেই স্বস্তি ফেরে পরিবারে। তাঁদের মতে, দলনেত্রীর এই নির্দেশে ব্যক্তিগত ক্ষতি পূরণ না হলেও মর্যাদা পেল উজ্জ্বলবাবুর দলের প্রতি অবদান।


মুখ্যমন্ত্রীর এদিনের নির্দেশের পরও নিরাপত্তার অভাব অনুভব করছেন উজ্জ্বলবাবুর পরিজনরা।। একই সঙ্গে বাকি অভিযুক্তদের গ্রেফতারির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। দোষীদের কঠোর শাস্তির দাবিতেও অনড় তাঁরা।