ওয়েব ডেস্ক: কোথাও বুথ কর্মী হাতজোড় করছেন। কোথাও প্রিসাইডিং অফিসার রেসকিউ করার জন্য কাতর আবেদন জানাচ্ছেন। পুরভোটের এমন অসহায় চিত্রের সাক্ষী রইল গোটা রাজ্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এটা ডোমকলের বারো নম্বর ওয়ার্ডের আটান্ন নম্বর বুথের ঘটনা। ভোট ঘিরে সকাল থেকেই এই ওয়ার্ডে বিক্ষিপ্ত অশান্তি চলছিল। একসময় EVM-এর কন্ট্রোল ইউনিট নিয়ে পালাল দুষ্কৃতীরা।


ডোমকলে ঘটনা এখানেই শেষ নয়। কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের  আমিনাবাদ বিলপাড়া শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের বুথে ভোটকর্মীদের ধারাল অস্ত্র দেখিয়ে ইভিএম লুঠ করে পালায় দুষ্কৃতীরা। বাঁচাতে আসেনি পুলিসও। পুলিসের দাবি দুষ্কৃতীদের অস্ত্র দেখে তারাও ভয় পেয়ে গিয়েছিল। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের তত্‍পরতায় কোনক্রমে রক্ষা পান বুথ কর্মীরা।


সঙ্গী পুলিসকর্মীর জীবন বাঁচাতে নিজে গুলি খেল কুকুর


জানেন ১৬ দিনে বিশ্বব্যাপী কত কোটি টাকার ব্যবসা করল ‘বাহুবলী ২’?


রায়গঞ্জের সাত নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা। সকাল থেকেই শান্তিপূর্ণ হচ্ছিল মিলনপাড়ায় দ্বারকানাথ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২২ নম্বর বুথে। হঠাত্‍ই বহিরাগতরা এসে বোমাবাজি করে, গুলি চালায় বলে অভিযোগ। ক্ষেপে উঠে বুথে ভাঙচুর চালাল জনতা।


ছাড় পাননি ভোটকর্মীও। অসহায় ভোটকর্মী প্রথমে হাতজোড় করে করুণা ভিক্ষা করেন । কিন্তু তাতেও কাজ হয়নি। অবস্থা আরও ভয়ানক হতে পারে এমন আশঙ্কায় দৌড়ে শৌচালয়ে লুকিয়ে পড়েন ভোটকর্মী। ভোটকর্মীদেরই যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ ভোটারদের কী অবস্থা ?