নিজস্ব প্রতিবেদন: বিদ্যুতের সুইচ থেকে যেন কোনওভাবে  করোনা সংক্রমিত না হতে পারে তার দিকে খেয়াল রেখে আসানসোল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্ররা বানিয়ে ফেললেন  non-teaching সুইচ। এই সুইচ বোর্ডে লাগানো রয়েছে সেন্সর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কীভাবে কাজ করবে এই সুইচ বোর্ড?
হাতটি প্রথমে সেন্সরের কাছে নিয়ে যেতে হবে
 হাতটা যেই স্ক্যান করে নেবে সেন্সর, সঙ্গে সঙ্গে ইন্ডিকেশন লাইট জ্বলবে
 তারপরেই  লাল নীল সবুজ হলুদ কাগজ গুলো রাখা হলে, সামনে হাতটা নিয়ে গেলে জ্বলে উঠবে লাইট অথবা পাখা।
 কম খরচে এই প্রকল্প বানিয়ে ফেললেন আসানসোল রেলপার কুরেশি মহল্লার বাসিন্দা মোহাম্মদ ইমতিয়াজ আহমেদ এর পুত্র কামরান হাসান।
  টানা তিন মাস লকডাউন। এর ফলে বন্ধ স্কুল এবং অফিসগুলির  সুইচ বোর্ডে নোংরা জমে গেছে। এই সুইচ বোর্ডে করোনা ভাইরাস খুবই সক্রিয়  থাকতে পারে। আর এই সুইচ বোর্ডে যদি একাধিক ব্যক্তি হাত দেয় তাহলে করোনা ছড়িয়ে যেতে পারে। এই কথা ভেবে non-contact সুইচ বানিয়ে ফেলল আসানসোল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র কামরান হোসেন। তিনি বলেন, "আমি আশা রাখছি, এই পরিস্থিতিতে এই সুইচ বোর্ড সাধারণ মানুষের খুব কাজে আসবে।"


আরও পড়ুন: বিরল রোগে আক্রান্ত ছোট্ট অদ্রিজা, চিকিত্সায় প্রয়োজন ৩০ লক্ষ টাকা, সাহায্য খোদ মুখ্যমন্ত্রীর


এই ধরনের আবিষ্কারের ফলে কলেজর গর্বিত প্রিন্সিপাল পার্থপ্রতিম ভট্টাচার্যের বক্তব্য, " এই ধরনের সুইচ যদি কোন স্কুল, সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রয়োজন হয়. তাঁরা বানিয়ে দিতে পারবেন। আপাতত কলেজের সমস্ত রুমে এই ধরনের সুইচ করা হচ্ছে।"